প্রতীকী ছবি।
সহকর্মীদের একজন করোনা পজ়িটিভ হয়েছেন।
তার পরেই রেলশহরে কোয়রান্টিনে যাওয়া ১৮ জন আরপিএফ কনস্টেবলের মধ্যে ৮ জনের লালরসের নমুনা করোনা পরীক্ষায় পাঠিয়েছিল স্বাস্থ্য দফতর। বুধবার সব কটি নমুনাই নেগেটিভ এসেছে বলে বলে জানিয়েছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক গিরীশচন্দ্র বেরা। এ বার বাকি ১০ জনেরও লালরসের নমুনা সংগ্রহ হয়েছে। রেলকে ওই ১৮ জনের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের তালিকা তৈরি করতে বলেছেন স্বাস্থ্য আধিকারিকেরা।
এ দিন খড়্গপুরের নিউ সেটলমেন্টে রেলের কোয়রান্টিন কেন্দ্রে যায় জেলা স্বাস্থ্য দফতরের এক প্রতিনিধিদল। ওই দলে ছিলেন জেলার উপ-মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জয়দেব বর্মন ও অতিরিক্ত মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক দেবাশিস পাল। মঙ্গলবার থেকে ওই কোয়রান্টিন কেন্দ্রে রয়েছেন খড়্গপুর রেল ডিভিশনের ১৮ জন আরপিএফ কনস্টেবল।
দেবাশিস বলেন, ‘‘১৮জনের কারও রিপোর্ট যদি পজ়িটিভ আসে তবে তালিকা অনুযায়ী তাঁদের কোয়রান্টিন করা হবে।”
গত ১৪ এপ্রিল খড়্গপুর রেল ডিভিশনে কর্মরত ওই ১৮ জন-সহ মোট ২৮ জন আরপিএফ কনস্টেবল দিল্লি থেকে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে খড়্গপুরে ফেরেন।
পরের দিন বাকি ১০ জন ঝাড়গ্রাম, বালেশ্বর, সাঁতরাগাছি, শালিমার-সহ রেল ডিভিশনের বিভিন্ন এলাকায় নিজেদের কর্মস্থলে ফিরে যান। তবে ডিভিশনের সদর খড়্গপুরে কর্মরত এই ১৮জন খড়্গপুরে থেকে যান।
মঙ্গলবার জানা যায়, বালেশ্বরে ফিরে যাওয়া তাঁদের এক সহকর্মী উপসর্গ ছাড়াই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তার পরেই বাকি ২৭ জনকে কোয়রান্টিন করা হয়।
(অভূতপূর্ব পরিস্থিতি। স্বভাবতই আপনি নানান ঘটনার সাক্ষী। শেয়ার করুন আমাদের। ঘটনার বিবরণ, ছবি, ভিডিয়ো আমাদের ইমেলে পাঠিয়ে দিন, feedback@abpdigital.in ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy