Advertisement
E-Paper

ভিড় কমলেও ছটে ফের বিধিভঙ্গ

এ দিন ভোরেও নিমপুরা পুকুর, ইন্দা বোসপুকুর, মন্দিরতলা পুকুর, ১৩নম্বর ওয়ার্ডের নবনির্মিত সুইমিং পুলে জমায়েত ছিল।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২২ নভেম্বর ২০২০ ০০:২৮
ছটপুজোর ভিড়ে মাস্কের বালাই নেই। মেদিনীপুরে কংসাবতীতে। নিজস্ব চিত্র

ছটপুজোর ভিড়ে মাস্কের বালাই নেই। মেদিনীপুরে কংসাবতীতে। নিজস্ব চিত্র

সূর্যাস্ত থেকে সূর্যোদয়, লোকসংখ্যা কমল। শুক্রবার বিকেলের গাদাগাদি ভিড় দেখা গেল না শনিবারের ভোরে। তবে ছটপুজো ঘিরে আদালতের নির্দেশিকা কার্যকর নিয়ে প্রশ্ন থেকেই গেল। কারণ, শেষবেলার পুজোতেও বিধি-নিষেধের তোয়াক্কা না করেই বেরোল বাজনা সহযোগে শোভাযাত্রা। দেদার ফাটল শব্দবাজি।

শনিবার ভোরে খড়্গপুরে ছটপুজোর শেষ পর্বের সূর্য আরাধনায় এমন ছবিই সামনে এল। শুক্রবার বিকেলে মূল পুজোয় পুকুরঘাটে যে ভিড় দেখা গিয়েছিল, তা এ দিন ভোরে অনেকটাই কম ছিল। শহরের বিভিন্ন পুকুরঘাট থেকে খড়্গপুর গ্রামীণের কাঁসাই নদীর ঘাটে যে জমায়েত হয়েছিল, সেখানে অবশ্য দূরত্ব বিধি মানার বালাই ছিল না। বিধি না মেনে বাজনা নিয়ে শোভাযাত্রা হয়েছে। ফেটেছে শব্দবাজিও। সব মিলিয়ে করোনা আবহে ছটপুজোয় বিধিভঙ্গ ভাবাচ্ছে শহরবাসীকে।

এ দিন ভোরেও নিমপুরা পুকুর, ইন্দা বোসপুকুর, মন্দিরতলা পুকুর, ১৩নম্বর ওয়ার্ডের নবনির্মিত সুইমিং পুলে জমায়েত ছিল। শহরের সবচেয়ে বড় ছটপুজোর আয়োজন যেখানে হয়, সেই খরিদা মন্দিরতলা পুকুরঘাটেও ভিড়ে এলাকার বাসিন্দারা ক্ষুব্ধ। স্থানীয় উজ্জ্বল সেনগুপ্ত বলেন, “সত্যি বলতে ছটপুজোর বিকেল থেকে ভোরের সূর্যোদয়ের পুজোয় ভিড়ে তেমন পার্থক্য দেখলাম না। লোকসংখ্যা কিছুটা কমলেও আদালতের নির্দেশ একেবারেই পালন হয়নি। দেদার শব্দবাজি ফেটেছে। মানুষ দলে-দলে বাজনা বাজিয়ে শোভাযাত্রা করে এসে গা ঘেঁষাঘেঁষি করে পুজো দিয়েছে। এতে তো সংক্রমণ বাড়বেই।”

এ দিন ভোরে মন্দিরতলা পুকুরে পুজো দিতে আসা খরিদার আরতিকুমারি শাহও মানছেন, “ভোরে ভিড় কম হবে ভেবে মন্দিরতলা ঘাটে গিয়েছিলাম। কিন্তু ভিড় ছিল। বাজি ফেটেছে। শোভাযাত্রাও হয়েছে। করোনার সময়ে একটু ভয়ই করছিল।”

Chhath Puja No mask no social distancing
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy