Advertisement
E-Paper

জখমদের চিকিৎসায় হাতে-হাত

দলাদলি ভুলে হাসপাতালে এসে জখম স্কুল পড়ুয়াদের পাশে দাঁড়ালেন সকলেই। বৃহস্পতিবার সকালে শালনবনির ভাদুতলায় জখমদের চিকিৎসায় রক্ত প্রয়োজন ছিল। তড়িঘড়ি মেদিনীপুর মেডিক্যালের ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তদান শিবির করা হয়।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২১ এপ্রিল ২০১৭ ০১:২৪

দলাদলি ভুলে হাসপাতালে এসে জখম স্কুল পড়ুয়াদের পাশে দাঁড়ালেন সকলেই।

বৃহস্পতিবার সকালে শালনবনির ভাদুতলায় জখমদের চিকিৎসায় রক্ত প্রয়োজন ছিল। তড়িঘড়ি মেদিনীপুর মেডিক্যালের ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তদান শিবির করা হয়। রক্ত দেন তৃণমূলের ছাত্র-যুব কর্মীরা, অটো ইউনিয়নের একদল কর্মীও। হাসপাতালে এসেছিলেন জেলা তৃণমূলের কার্যকরী সভাপতি তথা বিধায়ক আশিস চক্রবর্তী, যুব তৃণমূলের জেলা সভাপতি রমাপ্রসাদ গিরি, তৃণমূল নেতা শঙ্কর মাঝি, গোপাল সাহা, স্নেহাশিস ভৌমিক, বিজেপির রাজ্য সম্পাদক তুষার মুখোপাধ্যায়, বিজেপির জেলা সভাপতি ধীমান কোলে, যুব মোর্চার জেলা সভাপতি অরূপ দাস, কংগ্রেস নেতা পঙ্কজ পাত্র, ডিএসও- র জেলা সভাপতি দীপক পাত্র প্রমুখ। হাসপাতালের এক কর্তা মানছেন, “সকলে সহযোগিতা করেছেন। তাই জখমদের চিকিৎসা দ্রুত শুরু করা সম্ভব হয়েছে।”

ভাদুতলার দুর্ঘটনার খবর পেয়ে এ দিন সকালে হাসপাতালে আসেন পুলিশ, প্রশাসনের আধিকারিকরাও। হাসপাতালে পর্যাপ্ত কর্মী নেই। তাই রাজনৈতিক দলের কর্মীরাই জখমদের অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যাওয়া, ওষুধপত্র এনে দেওয়ার মতো কাজে হাত লাগান। স্ট্রেচার ঠেলতে দেখা যায় যুব তৃণমূলের জেলা সভাপতি রমাপ্রসাদ গিরি এবং যুব মোর্চার জেলা সভাপতি অরূপ দাসকে। রাজনৈতিক ময়দানে এই দুই যুব নেতা যুযুধান। তবে হাসপাতালে দু’জনকে পাশাপাশি দেখা গিয়েছে। রমাপ্রসাদ বলছিলেন, “মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। খবর পেয়েই কয়েকজন কর্মীকে নিয়ে চলে এসেছিলাম।’’ অরূপও বলছিলেন, “এই সময়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়াটা তো কর্তব্য। সাধ্য মতো সহযোগিতার চেষ্টা করেছি।’’

Injured man Blood
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy