রীতিমতো মাইক নিয়ে প্রচার হয়েছিল ব্লক জুড়ে। লিফলেটও বিলি করা হয়েছিল। সেই মতো সকাল সকাল ব্লকের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজির হন প্রায় শ’দেড়েক মানুষ। কিন্তু তাঁদের বসিয়ে রেখে দুপুর একটা নাগাদ কৃষ্ণগঞ্জ গ্রামীণ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দেন, আজ আর প্রতিবন্ধীদের শংসাপত্র দেওয়া হবে না। শিবির বাতিল। ফলে চরম হয়রানির শিকার হয়ে ফিরে যেতে হল ওই সব প্রতিবন্ধী মানুষদের।
কেন এ ভাবে শিবির বাতিল? হাসপাতালের সুপার স্বাতী কুণ্ডুর দাবি, “শিবিরের দু’জন চিকিৎসকের উপস্থিত থাকার কথা ছিল। কিন্তু অস্থি বিশেষজ্ঞ এলেও চক্ষু বিশেষজ্ঞ আচমকা অসুস্থ হয়ে পড়ায় আসতে পারেননি। সেই জন্যই শিবির বাতিল করতে বাধ্য হয়েছি।” কিন্তু হাসপাতালের কর্মী ও চিকিৎসকদের এক অংশের দাবি, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের গাফিলতিই আসল কারণ। তাঁদের কথায়, ‘‘সার্টিফিকেটটাই তো ছাপিয়ে উঠতে পারেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ!’’ তাঁদের কথায়, “অস্থি বিশেষজ্ঞ তো ছিলেন। তিনি তো তাঁর পরীক্ষা করে সার্টিফিকেট দিতে পারতেন। চোখেরটা না হয় অন্য দিন হতো।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy