Advertisement
E-Paper

সংস্কার কাজ দ্রুত করার দাবি

হিলকার্ট রোডের একাংশে ফুটপাত ও নিকাশি সংস্কারের কাজ ঢিমেতালে চলায় ব্যবসায়ী-বাসিন্দারা বিপাকে পড়েছেন বলে অভিযোগ। অভিযোগ, অন্তত দিন কুড়ি আগে ওই কাজ শুরু হয়েছে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৯ এপ্রিল ২০১৬ ০২:০৪
নিকাশির কাজ চলায় চলতে হচ্ছে সরু জায়গা দিয়ে। —নিজস্ব চিত্র।

নিকাশির কাজ চলায় চলতে হচ্ছে সরু জায়গা দিয়ে। —নিজস্ব চিত্র।

হিলকার্ট রোডের একাংশে ফুটপাত ও নিকাশি সংস্কারের কাজ ঢিমেতালে চলায় ব্যবসায়ী-বাসিন্দারা বিপাকে পড়েছেন বলে অভিযোগ। অভিযোগ, অন্তত দিন কুড়ি আগে ওই কাজ শুরু হয়েছে। ফুটপাতের ওই অংশ খুঁড়ে হাইড্রেন তৈরি হচ্ছে। শহরের ব্যস্ততম অংশ সেবক মোড় থেকে এয়ারভিউ মোড় পর্যন্ত হিলকার্ট রোড়ের একধারের ফুটপাতে ওই সংস্কার কাজ চলছে। খোঁড়া অংশের মাটি এবং আবর্জনা স্তূপাকারে রাস্তায় উপরে জমে রয়েছে। ফুটপাত বা রাস্তার ধার দিয়ে চলাফেরার জায়গা নেই। যে অংশে কাজ চলছে সেখানে কোনও ‘ব্যারিকেড’-ও নেই। তাতে যে কোনও সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। ব্যবসায়ীদের অনেকেই কাউন্সিলের কাছে সমস্যার কথা জানিয়েছেন। তাদের দাবি, দ্রুতার সঙ্গে এই অংশের কাজ করা হোক। ১০০ মিটারের মতো নিকাশির ওই অংশের সংস্কার কাজ অর্ধেকও হয়নি। তাতেই আশঙ্কা এর ফলে বাসিন্দাদের আরও বেশ কিছুদিন দুর্ভোগ পোহাতে হবে।

পূর্ত দফতরের উত্তরবঙ্গ কনস্ট্রাকশন বিভাগ কাজের দায়িত্বে রযেছে। দফতরের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়র চন্দন ঝা বলেন, ‘‘সমস্যার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। আগামী ১৫ মের মধ্যেই ওই কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। ওই অংশে ব্যারিকেডও দেওয়া হবে। দ্রুততার সঙ্গে যাতে কাজ শেষ করা যায় তা দেখা হচ্ছে।’’

পূর্ত দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ১০৫ মিটার অংশে নিকাশি নালা সংস্কার করা হচ্ছে। নিকাশির কাজের পর ‘পেপার ব্লক’ দিয়ে ফুটপাত সাজিয়ে তোলা হবে। তবে দীর্ধদিনের পুরনো ওই হাইড্রেন সংস্কারের আগে পরিষ্কার করতেই কিছুটা সময় নষ্ট হয়েছে। সংস্কারের জন্য খুঁড়তেও হয়েছে। এলাকার কাউন্সিলর কমল অগ্রবাল বলেন, ‘‘ব্যবসায়ীদের অনেকে অভিযোগ করেছেন। তাদের কারবারে সমস্যা হচ্ছে। দোকানে কেউ ঢুকতে পারছেন না। ব্যস্ততম এলাকা হওয়ায় দ্রুত কাজ করা দরকার। কাজ সারতে দেরি হলে ব্যবসায়ী, পথচারী সকলেরই সমস্যা বাড়বে।’’ মাস সাতেক আগে ফুটপাতের একাংশ সংস্কারের জন্য পূর্ত বিভাগে চিঠি দিয়েছিলেন কমলবাবু। সে সময় একটি দোকানের সামনের অংশ সংস্কারও হয়েছিল। তবে তা পুরোটাই সংস্কারের দরকার হয়ে পড়ে।

drainage system
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy