রবিবার সন্ধ্যায় তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল রাস্তায় নেমে এল।
ধূপগুড়ির ব্লক সভাপতি গোপাল মুখোপাধ্যায় রবিবার ধূপগুড়ির ফালাকাটা রোডের পুরনো সদাসোনা ছাত্রাবাসে দলের কোনও কোনও নেতার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় একটি সভা ডাকেন। সেই সভায় উপস্থিত ছিলেন জলপাইগুড়ি জেলা তৃণমূলের সহ সম্পাদক রাজেশ সিংহ (গুড্ডু সিংহ), পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান অরূপ দে এবং আরও অনেক নেতাকর্মীরা। ওই সভায় প্রদেশ তৃণমূল নেতা ও জলপাইগুড়ি জেলা তৃণমূলের সহ সভাপতি ও ভাইস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছেন যে পাঁচ কাউন্সিলর, তাঁদের ডাকা হয়নি। তৃণমূলের জলপাইগুড়ি জেলা সহ সভাপতি অশোক বর্মন বলেন, “সভায় আমাদের কেন ডাকা হয়নি, তা জানতে সভায় ঢুকতে যাচ্ছিলাম। এমন সময় সভা থেকে আওয়াজ ওঠে যে, আমাকে সভায় ঢুকতে দেওয়া হবে না। তখন সভায় কয়েকজন মহিলা তৃণমূল কর্মি প্রতিবাদ জানান। এই নিয়ে সভায় বসা নেতাদের সঙ্গে মহিলা ও সাধারণ তৃণমূল কর্মিদের মধ্যে বচসা থেকে ধাক্কাধাক্কি হয়।”
সভায় উপস্থিত জলপাইগুড়ি জেলা তৃণমূলের সহ সম্পাদক রাজেশ সিংহ বলেন, “ধাক্কাধাক্কি হয়নি। তবে দলের মধ্যে বিভিন্ন ব্যাপারে তর্কাতর্কি হয়। পরে তা মিটিয়ে নেওয়া হয়। ”
ধূপগুড়ির ফালাকাটা বাস স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকা কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী অভিযোগ করে বলেন, সভায় তৈরি হওয়া দলের কোন্দল প্রকাশ্য রাস্তায় চলে এসেছে দেখে তাঁরা ভয়ে পালান।
বন্ধও হয়ে যায় কয়েকটি দোকানও। তাঁরা বলেন, ‘‘পরে দেখলাম বিধায়ক মিতালি রায় এসে কোন্দল থামালেন।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy