Advertisement
E-Paper

নতুন আইটি পার্ক, ঘোষণা সচিবের

প্রধান সচিব দেবাশিসবাবু বলেন, ‘‘শিলিগুড়িকে কেন্দ্র করে পাহাড় ও সমতলে তথ্য প্রযুক্তি শিল্পের বিকাশ হয়েছে। শিলিগুড়িতে আইটি পার্ক রয়েছে। আরও একটি নতুন পার্ক করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও দার্জিলিং ও কালিম্পঙে নতুন দু’টি পার্ক হবে। ভবন, জমি চূড়ান্ত হয়েছে।’’ 

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০২ জুন ২০১৮ ০২:৩০
ফাইল চিত্র।

ফাইল চিত্র।

দার্জিলিং, কালিম্পং এবং শিলিগুড়িতে নতুন তিনটি আইটি পার্ক তৈরির ঘোষণা করলেন তথ্য প্রযুক্তি এবং ইলেট্রনিক্স দফতরের প্রধান সচিব দেবাশিস সেন। শুক্রবার বিকেলে মাটিগাড়ায় শিলিগুড়ি আইটি পার্কে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। শিলিগুড়ি তথা দার্জিলিং বা কালিম্পং জেলায় কীভাবে তথ্য প্রযুক্তি শিল্পের উন্নতি করা সম্ভব তা নিয়েই আলোচনা হয়। তথ্য প্রযুক্তি দফতরের অফিসারেরাও ছাড়াও বিভিন্ন আইটি সংস্থা, বিভিন্ন কলেজ, ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউশন, শিল্প সংগঠনের প্রতিনিধিরা ছাড়াও ওয়েবেল, ন্যাসকমের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান সচিব দেবাশিসবাবু বলেন, ‘‘শিলিগুড়িকে কেন্দ্র করে পাহাড় ও সমতলে তথ্য প্রযুক্তি শিল্পের বিকাশ হয়েছে। শিলিগুড়িতে আইটি পার্ক রয়েছে। আরও একটি নতুন পার্ক করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও দার্জিলিং ও কালিম্পঙে নতুন দু’টি পার্ক হবে। ভবন, জমি চূড়ান্ত হয়েছে।’’

তিনি জানান, এখানকার বাণিজ্য, চা বাগান, কৃষি এবং পর্যটন অন্যতম। গোটা রাজ্যে তো বটেই সারা দেশে তা পরিচিত। একে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে কাজ লাগাতে হবে। ই-কর্মাস, অ্যাপ্লিকেশন বা অ্যাপসের ব্যবহার করতে হবে। সরকার প্রশিক্ষণ, বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের খুঁটিনাটি, তথ্য দিয়ে সবসময় সাহায্য করবে। গত মার্চে পাহাড়ে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে শিল্প সম্মেলন হয়। সেখানকার ছেলেমেয়েদের দক্ষতাকে কাজে লাগানোর নির্দেশও দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

তথ্য প্রযুক্তির নানা দিক সম্পর্কে খোঁজখবর রেখে সঠিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বিনিয়োগ করলে সাফল্য মিলতে পারে বলে এ দিনের সভায় মত প্রকাশ করেন বক্তারা। ন্যাসকমের ইস্টার্ন জোনের চেয়ারম্যান অতুল অগ্রবাল নিজেদের ব্যবসার অভিজ্ঞতা সভায় তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘‘সরকারি সাহায্য তো থাকবেই। সংগঠনগতভাবে আমরা সবসময় উদ্যোগীদের সাহায্য করি। নতুন চিন্তাভাবনা নিয়ে তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে এগোলে সাফল্য মিলবেই।’’

কয়েকজন শিল্পপতি সভায় উপস্থিত ছিলেন। একটি বহুজাতিক সংস্থার অন্যতম ডিরেক্টর কল্যাণ কর সভায় বলেন, ‘‘শিলিগুড়ির সঙ্গে আমি বহুদিন ধরে জড়িত। এখানে আমাদের সংস্থা বহু বছর ধরে কাজ করছে। আমেরিকার মত দেশের মাটিতে শিলিগুড়ির পরিচিত তৈরি হয়েছে। পাহাড়েও পরিস্থিতিও বদলে গিয়েছে। গত মার্চে পাহাড়ের শিল্প সম্মেলনে এসেছিলাম। কৃষি, শিক্ষা, পর্যটনকে সামনে রেখে বিনিয়োগ হচ্ছে।’’ সফটওয়ার, হার্ডওয়ার দু’দিকেই উদ্যোগীদের এগিয়ে আসতে হবে বলে জানান তিনি।

IT Nabanna
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy