দায়িত্ব নেওয়ার পরের দিনই বিশ্বভারতীর বিভিন্ন ভবন ঘুরে দেখলেন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী।
শনিবার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢোকার মুখে একদল পড়ুয়া তাঁর জন্য অপেক্ষা করছিলেন। তাঁদের দেখে থেমে যায় তাঁর গাড়ি। গাড়ি থেকে নামতেই অপেক্ষারত পড়ুয়ারা নতুন উপাচার্যের হাতে ফুলের তোড়া দিয়ে স্বাগত জানান। সেখানে দাঁড়িয়ে পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন উপাচার্য। পড়ুয়ারা তাঁদের বিভিন্ন সমস্যার কথা জানান। তিনিও খুব শীঘ্রই সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন। সব শেষে পড়ুয়াদের একটাই মত— ‘‘এত দিন পর মনে হচ্ছে আমরা সত্যিই অভিভাবক পেলাম।’’
দীর্ঘ আড়াই বছর ধরে স্থায়ী উপাচার্য না থাকার কারণে বিভিন্ন অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে বিশ্বভারতীতে। একাধিক কর্মী ও অধ্যাপকের পদ শূন্য। কোনও কোনও ক্ষেত্রে একাধিক পদ সামলাচ্ছেন একই ব্যক্তি। তার সঙ্গে পদোন্নতিও হয়নি দীর্ঘ আড়াই বছর। একে একে অনেক জটিলতা তৈরি হয়েছিল। এ বার সব জটিলতা কেটে গিয়ে বিশ্বভারতীর অচলাবস্থা কেটে যাবে বলে মনে করছে অধ্যাপক, কর্মী থেকে শুরু করে পড়ুয়ারা।