Advertisement
E-Paper

পৌঁছল এলনের রকেট

নাসার সহযোগিতায় এলন মাস্কের সংস্থার পাঠানো রকেটটির ক্যাপস্যুল ‘ক্রু ড্রাগন’ রবিবার নির্ধারিত সময়ের আগেই আইএসএসএসের সঙ্গে নিখুঁত ভাবে যুক্ত হয় (ডকিং)।

নিজস্ব প্রতিবেদন

শেষ আপডেট: ০১ জুন ২০২০ ০৫:১৪
ফাইল চিত্র

ফাইল চিত্র

স্পেসএক্সের রকেটে চেপে ১৯ ঘণ্টায় আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন (আইএসএস)-এ পৌঁছে গেলেন মার্কিন দুই নভশ্চর। রবার্ট এল বেনকেন এবং ডগলাস জি হার্লে। নাসার সহযোগিতায় এলন মাস্কের সংস্থার পাঠানো রকেটটির ক্যাপস্যুল ‘ক্রু ড্রাগন’ রবিবার নির্ধারিত সময়ের আগেই আইএসএসএসের সঙ্গে নিখুঁত ভাবে যুক্ত হয় (ডকিং)। প্রাথমিক ভাবে জানানো হয়েছিল পুরো কাজটিই হবে স্বয়ংক্রিয় ভাবে। বাস্তবে আইএসএসে ডকিংয়ের জন্য অবস্থান ঠিক করতে অল্প সময়ের জন্য ক্যাপস্যুলটির নিয়ন্ত্রণ হাতে নেন বেনকেন ও হার্লে। সেই কাজ নিখুঁত ভাবেই করেন তাঁরা। বাকি কাজটা হয় স্বয়ংক্রিয় ভাবে।

দীর্ঘ ন’বছর পরে এই প্রথম আমেরিকা থেকে যাত্রা করে মার্কিন কোনও মহাকাশযান আইএসএসে এসে ভিড়ল। এ দিনের সাফল্যে স্বাভাবিক ভাবেই খুশি নাসা।

ডকিংয়ের পরে আইএসএসে ঢোকার আগে বেনকেন ও হার্লের প্রতি স্পেসএক্সের মিশন কন্ট্রোলার আনা মেননের প্রথম নির্দেশটি ছিল, “ক্যাপস্যুল থেকে খাবারের প্যাকেট ও জলের খালি বোতল— সব আবর্জনা গুছিয়ে নাও।” আবর্জনা সামলানো, যে কোনও মহাকাশ যাত্রা, বিশেষ করে আইএসএসের ক্ষেত্রে বিশেষ একটি সমস্যার দিক। রোজকার সাফসাফাই আইএসএসের বাসিন্দাদের ক্ষেত্রে একটি অত্যন্ত জরুরি বিষয়। রয়েছে, ধুলো, জীবাণু এবং চামড়ার মৃত কোষের প্রশ্নও। সেখানে পৌঁছনোর মাসখানেকের মধ্যে যা প্রায় সাপের খোলসের মতো বেরিয়ে আসে শরীর থেকে। নাসার ক্রিস ক্যাসিডি আইএসএসে থাকার অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে বলেছেন, “মনে আছে, ওখানে যাওয়ার এক-দু’মাস পরে মোজা খুলতেই যেন বিস্ফোরণ ঘটেছিল মৃত কোষগুলির।”

Elon Musk Space Rocket
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy