For the first time a robotic restaurant in Nepal dgtl
International news
দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম এমন রোবটিক রেস্তরাঁ বানাল নেপাল!
এখানে প্রযু্ক্তির সঙ্গে মিলেমিশে চলে খাবার পরিবেশন! প্রযুক্তিতে ভরসা রেখে এই প্রথম দেশীয় প্রযুক্তিতে রোবটিক রেস্তরাঁ বানাল নেপাল। শুধুমাত্র নেপালেই নয়, দেশীয় প্রযুক্তিতে এমন রেস্তরাঁ দক্ষিণ এশিয়াতেও এর আগে কেউ বানাতে পারেনি।
সংবাদ সংস্থা
কাঠমাণ্ডুশেষ আপডেট: ২৬ অগস্ট ২০১৮ ১৪:৩৭
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১০৬
এখানে প্রযু্ক্তির সঙ্গে মিলেমিশে চলে খাবার পরিবেশন! প্রযুক্তিতে ভরসা রেখে এই প্রথম দেশীয় প্রযুক্তিতে রোবটিক রেস্তরাঁ বানাল নেপাল। শুধুমাত্র নেপালেই নয়, দেশীয় প্রযুক্তিতে এমন রেস্তরাঁ দক্ষিণ এশিয়াতেও এর আগে কেউ বানাতে পারেনি।
০২০৬
রেস্তরাঁটি নাম নাওলো। নাওলো শব্দের অর্থ নতুন। মাত্র পাঁচটি রোবট দিয়ে চালানো হচ্ছে এই রেস্তরাঁ। এদের তিন জনের নাম জিঞ্জার এবং দু’জনের নাম ফেরি।
০৩০৬
এই রেস্তরাঁর ব্লু প্রিুন্ট বানিয়েছে পাইলা টেকনোলজি নামে এক সংস্থা। মাত্র ৬ জন ইঞ্জিনিয়ার মিলে এই পুরো রোবটিক রেস্তরাঁটি বানিয়েছেন। শুধু খাবার পরিবেশনের কাজেই যে ডিজিটাল প্রযুক্তি কাজে লাগানো হয়েছে তা নয়। রেস্তরাঁর প্রতিটি কোণেই প্রযুক্তির ছাপ স্পষ্ট।
০৪০৬
প্রতিটা টেবিলে আলাদা করে ডিজিটাল স্ক্রিনের মেনুর অপশন রয়েছে। অনেকটা মোবাইলের টাচ স্ক্রিনের মতো সেই অপশন থেকে নিজের পছন্দের খাবার বেছে নিন। সিটে বসে সুইচ টিপবেন, সরাসরি অর্ডার চলে যাবে রান্নাঘরে। খাবার তৈরি হয়ে গেলে রান্নাঘর থেকে আপনার টেবিলে তা পৌঁছে দিয়ে যাবে রোবট।
০৫০৬
তবে ফেরিদের থেকে জিঞ্জাররা একটু বেশি স্মার্ট। মানুষের কথা বুঝতে পারে জিঞ্জাররা। এরা এতটাই বুদ্ধিমান যে, সাধারণ অনেক প্রশ্নেরও উত্তর দিতে পারবে। এমনকি আপনি যদি তাকে কোনও ধাঁধা জিজ্ঞেস করেন, সেটারও ঠিক উত্তরটা দিয়ে দেবে জিঞ্জার। এরা নেপালি এবং ইংরাজি— এই দুই ভাষাতেই সাবলীল।
০৬০৬
ভারতের চেন্নাইয়ের একটি রেস্তরাঁয় রোবট ওয়েটার রয়েছে। কিন্তু তা ভারতীয় প্রযুক্তিতে তৈরি নয়। দক্ষিণ এশিয়ায় নেপালই প্রথম দেশ যারা নিজেদের প্রযুক্তিতে এই রোবট বানিয়েছে। নেপালে বেড়াতে গেলে অন্তত একবার কাঠমাণ্ডুর এই রেস্তরাঁতে ঢুঁ মারাই যায়।