সেই আত্মীয়ের ঠিকানা ও অ্যাকাউন্ট নম্বরও জেনে নেওয়া হয়। হাওয়ালার মাধ্যমে ওই ব্যক্তির অ্যাকাউন্টে টাকা আসে। অল্প অল্প করে সেই অ্যাকাউন্ট থেকে জঙ্গিদের মধ্যে টাকা সরবরাহ করা হয়। নইলে নানারকম হুমকিও দেওয়া হয়। এ ছাড়াও জঙ্গিরা আরব দুনিয়ার ‘বন্ধু’-দের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখে। সেখান থেকেও আসে বিপুল টাকা।
তালিবানদের সঙ্গে সুসম্পর্কের কারণে টাকা জোগাড় হয় আফগানিস্তান থেকেও। পঞ্জাব ও সিন্ধ প্রদেশে বেশ কিছু অল্পবয়সিদের মধ্যে ‘দাওয়াত’ দিয়ে বন্ধুত্ব পাতায় এঁরা। এর পর পাক অধিকৃত কাশ্মীরের দুধনিয়াল, পুঞ্চ, মুররে, শিয়ালকোট এলাকায় অল্পবয়সিদের সঙ্গে জঙ্গি কার্যকলাপে লাগানো হয় তাঁদের, জানিয়েছে গোয়েন্দাদের একটি সূত্র।
১৫ থেকে ১৮ বছরের অল্পবয়সি কিশোরদের ‘টার্গেট’ করে জঙ্গিরা। মূলত আধা মফস্বল এলাকাকেই বেছে নেয় তারা। কারণ এখানে কর্মসংস্থান প্রায় নেই। সহজেই যে কোনও উপায়ে অর্থ রোজগার করতে চায় এখানকার কিশোররাও। মাসুদের বুদ্ধিতেই ভারতে সংখ্যালঘুদের অবস্থান নিয়ে জঙ্গিরা বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে দেয় কিশোরদের মধ্যে, জানিয়েছে প্রতিরক্ষা দফতরের একটি সূত্র।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy