Advertisement
১৮ এপ্রিল ২০২৪
International news

রহস্যে ঘেরা এই দ্বীপের বেশির ভাগ জীবের খোঁজ মেলে না আর কোথাও

ঠিক যেন কল্পবিজ্ঞানের বইতে পড়া ভিনগ্রহ।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ০৬ এপ্রিল ২০১৯ ১৫:৩০
Share: Save:
০১ ০৮
কোনওটা ছাতার মতো। কোনওটার আকার খর্বাকৃতি। কোনওটা আবার পাতাহীন। অথচ প্রতিটা ডালেই ফুল ফুটে রয়েছে। ঠিক যেন কল্পবিজ্ঞানের বইতে পড়া ভিনগ্রহ।

কোনওটা ছাতার মতো। কোনওটার আকার খর্বাকৃতি। কোনওটা আবার পাতাহীন। অথচ প্রতিটা ডালেই ফুল ফুটে রয়েছে। ঠিক যেন কল্পবিজ্ঞানের বইতে পড়া ভিনগ্রহ।

০২ ০৮
ইয়েমেনের মূল ভূখণ্ড থেকে ২২০ মাইল দূরে অবস্থিত সকোত্রা দীপপুঞ্জ। চারটি দ্বীপের সমষ্টি এই দ্বীপপুঞ্জ। যার মধ্যে সকোত্রাই সবচেয়ে বড় দ্বীপ। দৈর্ঘ্যে এই দ্বীপ ১৩২ কিলোমিটার এবং চওড়ায় ৪৯.৭ কিলোমিটার।

ইয়েমেনের মূল ভূখণ্ড থেকে ২২০ মাইল দূরে অবস্থিত সকোত্রা দীপপুঞ্জ। চারটি দ্বীপের সমষ্টি এই দ্বীপপুঞ্জ। যার মধ্যে সকোত্রাই সবচেয়ে বড় দ্বীপ। দৈর্ঘ্যে এই দ্বীপ ১৩২ কিলোমিটার এবং চওড়ায় ৪৯.৭ কিলোমিটার।

০৩ ০৮
এমন সব অদ্ভুত এবং বিপন্ন গাছের উপস্থিতি পৃথিবীর অন্যান্য প্রান্ত থেকে একেবারে আলাদা করে রেখেছে এই দ্বীপকে। ২০০৮ সালে এই দ্বীপপুঞ্জ ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে চিহ্নিত হয়।

এমন সব অদ্ভুত এবং বিপন্ন গাছের উপস্থিতি পৃথিবীর অন্যান্য প্রান্ত থেকে একেবারে আলাদা করে রেখেছে এই দ্বীপকে। ২০০৮ সালে এই দ্বীপপুঞ্জ ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে চিহ্নিত হয়।

০৪ ০৮
উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞদের মতে, এই দ্বীপে যত গাছ রয়েছে, তার এক তৃতীয়াংশ এতটাই বিরল যে বিশ্বের অন্য জায়গায় সে সমস্ত গাছের দেখা পাওয়া যায় না।

উদ্ভিদ বিশেষজ্ঞদের মতে, এই দ্বীপে যত গাছ রয়েছে, তার এক তৃতীয়াংশ এতটাই বিরল যে বিশ্বের অন্য জায়গায় সে সমস্ত গাছের দেখা পাওয়া যায় না।

০৫ ০৮
সে জন্যই এই দ্বীপকে ‘অন্য গ্রহের মতো দেখতে অঞ্চল’ বলা হয়। সবচেয়ে অদ্ভুত গাছ হল ড্রাগন। দেখতে ঠিক যেন ছাতা।

সে জন্যই এই দ্বীপকে ‘অন্য গ্রহের মতো দেখতে অঞ্চল’ বলা হয়। সবচেয়ে অদ্ভুত গাছ হল ড্রাগন। দেখতে ঠিক যেন ছাতা।

০৬ ০৮
একই রকম ভাবে এই দ্বীপে এমন কিছু পাখি দেখা যায়, সেগুলো একমাত্র এই দ্বীপেই পাওয়া যায়। অর্থাৎ ফ্লোরা এবং ফনা দু’ক্ষেত্রেই বৈচিত্র্যের সমাহার এই দ্বীপে।

একই রকম ভাবে এই দ্বীপে এমন কিছু পাখি দেখা যায়, সেগুলো একমাত্র এই দ্বীপেই পাওয়া যায়। অর্থাৎ ফ্লোরা এবং ফনা দু’ক্ষেত্রেই বৈচিত্র্যের সমাহার এই দ্বীপে।

০৭ ০৮
বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, সকোত্রার মোট উদ্ভিদের প্রজাতির ৩৭ শতাংশ, সরীসৃপের ৯০ শতাংশ এবং স্থল শামুকের ৯৫ শতাংশই বিশ্বের কোনও জায়গায় পাওয়া যায় না।

বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, সকোত্রার মোট উদ্ভিদের প্রজাতির ৩৭ শতাংশ, সরীসৃপের ৯০ শতাংশ এবং স্থল শামুকের ৯৫ শতাংশই বিশ্বের কোনও জায়গায় পাওয়া যায় না।

০৮ ০৮
বিজ্ঞানীদের ধারণা, অত্যধিক জলের অভাব এবং প্রখর তাপমাত্রার কারণেই গাছগুলোর এমন অদ্ভুত দেখতে হয়েছে।

বিজ্ঞানীদের ধারণা, অত্যধিক জলের অভাব এবং প্রখর তাপমাত্রার কারণেই গাছগুলোর এমন অদ্ভুত দেখতে হয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE