বেনামি সম্পত্তি লেনদেন আইনে ৭৮০টিরও বেশি সম্পত্তি আটক হয়েছে। যার মূল্য প্রায় কয়েক কোটি টাকা। কিন্তু নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষই না থাকায় সেগুলির কী হবে, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে সংশয়।
নোট বাতিলের আগে ২০১৬ সালের ১ নভেম্বর আরও কঠোর বেনামি সম্পত্তি লেনদেন আইন চালু করে কেন্দ্র। নিয়ম অনুসারে, কালো টাকা লেনদেন প্রতিরোধ আইনের (পিএমএলএ) মতো এতেও তিন সদস্যের কর্তৃপক্ষ থাকার কথা। আয়কর দফতর যে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করবে, তা আদৌ কতটা যুক্তিযুক্ত, সেটি খতিয়ে দেখাই হবে তাঁদের কাজ। কিন্তু প্রায় দেড় বছর পেরিয়েও এ জন্য কর্তৃপক্ষ তৈরি করা যায়নি।
কাজ চালাতে পিএমএলএ কর্তৃপক্ষকে আপাতত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ঠিকই। কিন্তু বেনামি সম্পত্তি কর্তৃপক্ষ তৈরি না হওয়া পর্যন্ত, নতুন করে মামলা না পাঠাতে সম্প্রতি রাজস্ব দফতর ও প্রত্যক্ষ কর পর্ষদকে আর্জি জানিয়েছেন তাঁরা। পিএমএলএ কর্তৃপক্ষের দাবি, তাঁদের সদস্য সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে দুইয়ে। ফাঁকা পদে নিয়োগ হয়নি। এই অবস্থায় নির্দিষ্ট সময়ে বেনামি সম্পত্তিগুলি নিয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়া যাচ্ছে না। অবিলম্বে নতুন কর্তৃপক্ষ তৈরি এবং কর্মী সংখ্যা বাড়ানোর দাবি করেছেন তাঁরা।
নয়া প্রস্তাব
• ডিএনডি অ্যাপ ব্যবহারের জন্য সেখান থেকে কল লগে বা এসএমএসে পৌঁছনোর ব্যবস্থা থাকতে হবে সব ফোনে
• এ ধরনের অ্যাপ মারফত বিরক্তিকর কলের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে এই ব্যবস্থা থাকা জরুরি
• অ্যাপল সুবিধাটি দিতে অস্বীকার করেছে। অনেকের মতে, সম্ভবত তাই সেটি বাধ্যতামূলক করতে চায় ট্রাই
এখনও পর্যন্ত পিএমএলএ কর্তৃপক্ষের কাছে বেনামি সম্পত্তির ৮৬০টি মামলা পাঠানো হলেও, দেখা হয়েছে মাত্র ৮০টি। এগুলির সঙ্গে জড়িয়ে কোটি কোটি টাকা ও অনেক নামী ব্যক্তিও। ব্যবস্থা না নেওয়া হলে, তা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর পক্ষেও বিড়ম্বনার হবে বলে মানছেন সরকারি কর্তারা। কারণ, এই সম্পত্তি লেনদেন রুখতে বরাবরই কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করেছেন মোদী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy