—প্রতীকী চিত্র।
আশা জাগিয়ে শুরু হল নতুন অর্থবর্ষ ২০২৪-২৫। প্রথম দিনেই ৩৬৩ পয়েন্ট লাফ দিয়ে সেনসেক্স ফের ঢুকে পড়ল ৭৪ হাজারের ঘরে। চতুর্থ দিনে গড়ল নতুন নজির। পঞ্চম দিনে পাড়ি দিল ৭৪,২৪৮ অঙ্কের আরও উঁচু শিখরে। চারপাশ থেকে আসা নানা সদর্থক বার্তায় ভর করে এগোতে থাকা এই বাজারে সংশোধনের কোনও জায়গা নেই। আর তাতেই বহাল আশঙ্কা। কারণ, লাগাতার উত্থানে মাত্রাতিরিক্ত চড়া বিশেষত ছোট এবং মাঝারি শেয়ার। একমাত্র সংশোধনের পতন সেগুলিকে নীচে নামিয়ে বাজারে ভারসাম্য আনতে পারে। যাতে মূলত ছোট লগ্নিকারীরা বড় লোকসানের মুখে না পড়েন। নিফ্টিও নতুন নজির গড়ার পরে দাঁড়িয়ে ২২,৫১৪-এ।
যে সব খবর বাজারকে তেজী রেখেছে, সেগুলি হল—
তবে কিছু খারাপ খবরও রয়েছে। বাজার সেগুলিকে আমল না দিলেও, তার অনিশ্চিত প্রভাব এড়িয়ে যাওয়ার নয়। এর মধ্যে রয়েছে— বিশ্ব বাজারে তেলের বাড়তে থাকা দাম ও টাকার অবমূল্যায়ন। এখন এই সব কারণে ছোট মাপের সংশোধন না হলে, পরে বড় পতনের আশঙ্কা থাকবে।
এ বারও আরবিআই রেপো রেট (যে সুদে ব্যাঙ্কগুলিকে ধার দেয় আরবিআই) ৬.৫ শতাংশে স্থির রাখায় তেমন প্রভাব পড়েনি বাজারে। শীর্ষ ব্যাঙ্কের অনুমান, জুলাই-সেপ্টেম্বরে মূল্যবৃদ্ধি নামতে পারে ৩.৮ শতাংশে। ৪% লক্ষ্যের নীচে হওয়ায় সেটাই হবে সুদ কমানোর আদর্শ সময়। টাকার পতন রুখতে ডলার বিক্রি করতেও আপত্তি নেই রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের।
(মতামত ব্যক্তিগত)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy