Advertisement
০১ মে ২০২৪
Electric Cars

বকেয়া ভর্তুকি পেতে আর্জি বৈদ্যুতিক গাড়ি সংস্থাগুলির

গাড়ি শিল্পে আর্থিক সমস্যার জন্য বৈদ্যুতিক গাড়ির চাহিদায় কিছুটা ঝিমুনি এলেও যন্ত্রাংশের জোগান-শৃঙ্খল তৈরি হয়েছে। কিন্তু নগদ জোগানের সঙ্কট দেখা দিয়েছে ১২০০ কোটি টাকার ভর্তুকি বাকি পড়ায়।

A Photograph of electric cars

বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রি বাবদ কেন্দ্রের থেকে বকেয়া ভর্তুকির টাকা চেয়ে সংসদীয় কমিটির দ্বারস্থ হয়েছে নির্মাতা সংস্থাগুলির সংগঠন এসএমইভি।  প্রতীকী ছবি।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২১ এপ্রিল ২০২৩ ০৭:৪০
Share: Save:

বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রি বাবদ কেন্দ্রের থেকে বকেয়া ভর্তুকির টাকা চেয়ে সংসদীয় কমিটির দ্বারস্থ হয়েছে নির্মাতা সংস্থাগুলির সংগঠন এসএমইভি। সম্প্রতি তারা জানায়, গত অর্থবর্ষে এই গাড়ি বিক্রির সংখ্যা ভারতে ১০ লক্ষ ছাড়িয়েছে। তবে বিক্রির পরে নির্মাতা সংস্থাগুলি প্রাপ্য প্রায় ১২০০ কোটি টাকা ভর্তুকি পায়নি। নিয়ম অনুযায়ী, সংস্থা ভর্তুকি ধরে ক্রেতাদের গাড়ি বেচে। তার পরে সরকারের কাছে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে (ফেম-২) সেই টাকা মেটানোর আর্জি জানায়।

কমিটির কাছে এসএমইভি-র আবেদন, গাড়ি শিল্পে আর্থিক সমস্যার জন্য বৈদ্যুতিক গাড়ির চাহিদায় কিছুটা ঝিমুনি এলেও যন্ত্রাংশের জোগান-শৃঙ্খল তৈরি হয়েছে। কিন্তু নগদ জোগানের সঙ্কট দেখা দিয়েছে ১২০০ কোটি টাকার ভর্তুকি বাকি পড়ায়। এই গাড়ি বিক্রির লক্ষ্য পূরণে সরকার ও শিল্পের একসঙ্গে কাজ করা জরুরি। ডিসেম্বরে ভারী শিল্পমন্ত্রী মহেন্দ্র নাথ পাণ্ডে বলেছিলেন, ১২টি সংস্থার বিরুদ্ধে ভর্তুকি নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগের তদন্ত হচ্ছে।

যদিও এসএমইভি-র বক্তব্য, ভর্তুকি প্রকল্পে স্থানীয় স্তরে যন্ত্রাংশ তৈরির শর্ত বাঁধা হয় কোভিডকালে। কিন্তু অতিমারির জেরে সব ক্ষেত্রে শর্ত পূরণ না হলেও বিক্রি বন্ধ হয়নি। ২০২১ থেকে ওই শর্ত পূরণ না করার যুক্তিতে আচমকা ভর্তুকি বন্ধ করে কেন্দ্র। অথচ বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রির নিয়ম মেনে তত দিনে নিজেদের পকেট থেকে ক্রেতাদের আগাম ভর্তুকি দিয়ে দিয়েছে সংস্থাগুলি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Electric Cars subsidies
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE