—ফাইল চিত্র।
এক দিকে বিশ্ব অর্থনীতির সামনে মাথা তোলা একগুচ্ছ চ্যালেঞ্জ। অন্য দিকে ভারতে বৃদ্ধির রথের চাকা দ্রুত গতিতে গড়ানোর সম্ভাবনা। আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডারের (আইএমএফ) প্রথম মহিলা মুখ্য অর্থনীতিবিদ হিসেবে সুইৎজারল্যান্ডে ওয়ার্ল্ড ইকনমিক ফোরামের মঞ্চ থেকে সোমবার এই ছবিই তুলে ধরলেন গীতা গোপীনাথ। যিনি প্রাক্তন রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গভর্নর রঘুরাম রাজনের পরে ওই পদে নিযুক্ত প্রথম ব্যক্তি, যাঁর শিকড় ভারতে।
এ দিন দাভোসে সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মোদী সরকারের জিএসটি, দেউলিয়া আইন ও সহজে ব্যবসার মাপকাঠিতে এ দেশের এগিয়ে যাওয়ার প্রশংসা করেন গীতা। তবে একই সঙ্গে মনে করান চড়া রাজকোষ ঘাটতির ঝুঁকির কথা। বলেন, কৃষি ঋণ মকুব সমস্যার কোনও স্থায়ী সমাধান নয়।
এ দিন দাভোসে বিশ্ব অর্থনীতির যে রিপোর্ট পেশ করেছে আইএমএফ, তাতে ২০১৯ সালে ভারতের বৃদ্ধির পূর্বাভাস ৭.৫%। পরের বছর ৭.৭%। চিনের ক্ষেত্রে দু’বছরই তা ৬.২%। মূলত আমেরিকার সঙ্গে শুল্ক যুদ্ধের ধাক্কাতেই। আর বাণিজ্য যুদ্ধ, ব্রেক্সিটের অনিশ্চয়তা, আর্থিক দুর্বলতার মতো কারণে বিশ্ব অর্থনীতির ক্ষেত্রে ওই হার নেমেছে যথাক্রমে ৩.৫ ও ৩.৬ শতাংশে। ভারতের ক্ষেত্রে তাদের দাবি, তেলের দাম কমা, সুদ কমার সম্ভাবনা ও মূল্যবৃদ্ধি তলানি ছোঁয়ার সুবিধা নিয়েই এ বছর ছুটতে পারে অর্থনীতি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy