প্রতীকী ছবি।
চলতি অর্থবর্ষে ঋণ বাড়িয়েই টানাটানির সংসার চালানোর কথা বলেছিল নরেন্দ্র মোদী সরকার। তবে বুধবার তা কাটছাঁট করল তারা। বিশেষজ্ঞদের মতে, রাজকোষ ঘাটতিকে জাতীয় আয়ের ৩.২ শতাংশে বেঁধে রাখতে সুবিধা হবে এতে।
গত ২৭ ডিসেম্বর বাজারে ঋণপত্র ছেড়ে ৫০ হাজার কোটি টাকা বাড়তি ঋণের কথা বলেছিল কেন্দ্র। এ দিন অর্থনীতি বিষয়ক সচিব সুভাষ চন্দ্র গর্গ টুইট করে জানান, তা কমে ২০ হাজার কোটি হচ্ছে। পরে অর্থ মন্ত্রকও জানায়, খরচ ও রাজস্ব আদায় খতিয়ে দেখে ঠিক হয়েছে এই পরিমাণ ঋণ নিলেই খরচ চালানো যাবে। জিএসটি চালুর পরে অক্টোবর, নভেম্বরে রাজস্ব আদায় আশানুরূপ হয়নি। অন্যান্য খাতেও তা কমেছে। তাই এই বাড়তি ধার। তবে তা ২০ হাজার কোটিতে নামায় রাজকোষ ঘাটতির লক্ষ্য পূরণ সহজ হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এর জেরে খুশি বাজারও। সেনসেক্স টপকে গিয়েছে ৩৫ হাজারের গণ্ডি।
বাড়ল কর আদায়: চলতি অর্থবর্ষের প্রথম সাড়ে ন’মাসে প্রত্যক্ষ কর আদায় বাড়ল ১৮.৭%। দাঁড়াল ৬.৮৯ লক্ষ কোটি টাকায়। প্রত্যক্ষ কর থেকে এ বার ৯.৮ লক্ষ কোটি রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্য। ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত আদায় তার ৭০%।