Advertisement
E-Paper

গ্রাহকের জন্যই স্বনির্ভর হতে চায় ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাগুলি

ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাগুলি অল্প অঙ্কের টাকা ধার দেয় প্রধানত স্বল্প আয়ের মানুষ, স্বনির্ভর গোষ্ঠী, ছোট উদ্যোগ, ক্ষুদ্র-ছোট-মাঝারি শিল্পকে। দখল বেশি গ্রামাঞ্চল এবং মফস্‌সলের বাজারে।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৪ জানুয়ারি ২০২৩ ০৮:৪৪
ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাগুলি অল্প অঙ্কের টাকা ধার দেয় প্রধানত স্বল্প আয়ের মানুষ, স্বনির্ভর গোষ্ঠী, ছোট উদ্যোগ, ক্ষুদ্র-ছোট-মাঝারি শিল্পকে।

ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাগুলি অল্প অঙ্কের টাকা ধার দেয় প্রধানত স্বল্প আয়ের মানুষ, স্বনির্ভর গোষ্ঠী, ছোট উদ্যোগ, ক্ষুদ্র-ছোট-মাঝারি শিল্পকে। প্রতীকী ছবি।

আমানত সংগ্রহের অনুমতি চাইল ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাগুলি। তাদের সংগঠন অ্যামফি-র দাবি, তারা তহবিলের জন্য ব্যাঙ্কের উপর নির্ভরশীল। তাই গ্রাহকদের কম সুদে ঋণ দিতে পারে না। পুঁজি সংগ্রহের অনুমতি পেলে সেই বাধা কাটবে। উপকৃত হবেন সাধারণ মানুষ এবং ছোট উদ্যোগগুলি। ক্ষুদ্রঋণের জন্য পৃথক নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ তৈরির আর্জিও জানিয়েছে তারা।

ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাগুলি অল্প অঙ্কের টাকা ধার দেয় প্রধানত স্বল্প আয়ের মানুষ, স্বনির্ভর গোষ্ঠী, ছোট উদ্যোগ, ক্ষুদ্র-ছোট-মাঝারি শিল্পকে। দখল বেশি গ্রামাঞ্চল এবং মফস্‌সলের বাজারে। যেখানে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা কম, সেখানে তারাই অনেকের ভরসা। তবে অভিযোগ, তাদের সুদ অনেক বেশি।

সম্প্রতি কলকাতায় অ্যামফির এক সম্মেলনের শেষে সংগঠনের পশ্চিমবঙ্গ শাখার চেয়ারম্যান অজিত মাইতি বলেন, “আমানত সংগ্রহের অনুমতি পেলেই অনেক কম সুদে ধার দেওয়া যাবে। ব্যাঙ্কের উপর নির্ভরতাও কমবে।’’ ক্ষুদ্রঋণ সংস্থার লেনদেনে ডিজিটালের ব্যবহার বাড়ানোয় জোর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞেরা। তবে বন্ধন ব্যাঙ্কের কর্ণধার চন্দ্রশেখর ঘোষের দাবি, ডিজিটালের ব্যবহার জরুরি হলেও ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা সুষ্ঠু ভাবে পরিচালনার জন্য সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ঋণগ্রহীতাদের সঙ্গে সংস্থাগুলির ব্যক্তিগত যোগাযোগ। অ্যামফির পরিচালন পর্ষদের সদস্য কুলদীপ মাইতি জানান, কোভিডের সমস্যা কটিয়ে চলতি অর্থবর্ষে এই ব্যবসা দ্রুত বেড়েছে। কিছু নিয়ন্ত্রণ বিধি শিথিল হওয়ায় আরও বৃদ্ধির আশা। তবে দেশে ক্ষুদ্রঋণের মাত্র ৩০% বাজার ধরা গিয়েছে, দাবি আর এক সংগঠন এমফিনের সিইও অলোক মিশ্রর।

রাজ্যের ছোট মহিলা উদ্যোগপতিদের আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে অ্যামফির সঙ্গে হাত মিলিয়েছে সিডবি। প্রথম পর্যায়ে পিছিয়ে পড়া ৬টি জেলায় ১২০০ জন চিহ্নিত হবেন। সিডবির ডেপুটি এমডি সুদত্ত মণ্ডল বলেন, “অ্যামফির মাধ্যমেই তাঁদের চিহ্নিত করব। দেওয়া হবে ঋণ। তাঁদের তৈরি পণ্য বিপণনেও সাহায্য করবে সিডবি। এতে ওই উদ্যোগপতিদের আয় কমপক্ষে ৩০% বাড়তে পারে।’’ তহবিল সংগ্রহের সুবিধা করে দিতে ছোট ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাগুলিকে মূল্যায়ন (রেটিং) করা হবে বলেও জানান তিনি।

Microfinance Loan Interest
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy