পাসপোর্ট ব্যবস্থার বড় সংস্কার ঘটিয়ে কড়া নিরাপত্তা প্রযুক্তি সম্বলিত পরবর্তী প্রজন্মের ই-পাসপোর্ট-এর কথা ঘোষণা করল বিদেশ মন্ত্রক। এতে রয়েছে ইন্টারলকিং মাইক্রোলেটার, রিলিফ টিন্ট এবং এনক্রিপ্ট করা বায়োমেট্রিক তথ্য সংরক্ষণকারী চিপ। এখন থেকে সমস্ত নতুন পাসপোর্টই ই-পাসপোর্ট হবে। এখনকার পাসপোর্ট মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত বৈধ থাকবে। সরকার ২০৩৫-এর জুনের মধ্যে সম্পূর্ণরূপে ই-পাসপোর্টে রূপান্তরের পরিকল্পনা করছে।
বিদেশ মন্ত্রকের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, নতুন ব্যবস্থায় পাসপোর্ট সংক্রান্ত জালিয়াতি উল্লেখযোগ্য ভাবে হ্রাস পাবে। নতুন ব্যবস্থাটি একটি কেন্দ্রীয় সার্ভারে আবেদনকারীর বায়োমেট্রিক তথ্য যাচাই করে। আবেদনকারীর নামে যদি অন্য কোনও পাসপোর্ট থাকে, তা চিহ্নিত করতে পারবে। ২০২৫ সালের মে মাসে চালু হওয়া পাসপোর্ট সেবা সংস্করণ ২.০ এখন ৩৭টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, ৯৩টি পাসপোর্ট সেবা কেন্দ্র এবং ৪৫১টি ডাকঘর পাসপোর্ট সেবা কেন্দ্র থেকে দেওয়া হচ্ছে।
এই খবরটি পড়ার জন্য সাবস্ক্রাইব করুন
5,148
1,999
429
169
(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)