Advertisement
E-Paper

খরিফ মরসুমে রাজ্যে ঋণ নাবার্ডের

এ দিন নাবার্ডের ৫৯তম বর্ষপূর্তির কর্মসূচিতে সুব্রতবাবু জানান, লকডাউনের সময়ে ঋণে ছ’মাসের মোরাটোরিয়াম দিয়েছিল ব্যাঙ্ক এবং অন্যান্য আর্থিক সংস্থাগুলি।

নিজস্ব সংবাদদাতা 

শেষ আপডেট: ১৫ জুলাই ২০২০ ০৭:০৩
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

আমপানের ফলে রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে নদীবাঁধ, সেচ ব্যবস্থা। সেগুলির পুনর্গঠনের জন্য নাবার্ডের কাছে ১০২৮ কোটি টাকার বিশেষ আর্থিক সহায়তা চেয়েছে রাজ্য। মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গে নাবার্ডের চিফ জেনারেল ম্যানেজার সুব্রত মণ্ডল জানান, তাঁদের প্রধান দফতর এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। তবে সুব্রতবাবু জানান, খরিফ মরসুমে কৃষিঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে যাতে আর্থিক সংস্থাগুলির নগদের টান না-পড়ে, তা নিশ্চিত করতে ইতিমধ্যেই রাজ্যে ১০৭০ কোটি টাকার বিশেষ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। সারা দেশে দেওয়া হয়েছে ৩০,০০০ কোটি টাকা। সমবায় ব্যাঙ্ক, গ্রামীণ ব্যাঙ্ক, ক্ষুদ্র ঋণ সংস্থা এবং এনবিএফসির মাধ্যমে এই ঋণ বণ্টন করা হবে। এর পাশাপাশি, রাজ্যের ক্ষুদ্র সেচ ব্যবস্থার উন্নতিতে ২৭৬ কোটি টাকা মঞ্জুর করেছে নাবার্ড।

এ দিন নাবার্ডের ৫৯তম বর্ষপূর্তির কর্মসূচিতে সুব্রতবাবু জানান, লকডাউনের সময়ে ঋণে ছ’মাসের মোরাটোরিয়াম দিয়েছিল ব্যাঙ্ক এবং অন্যান্য আর্থিক সংস্থাগুলি। এর ফলে এখন তাদের বহু পুঁজি আটকে রয়েছে। ফলে খরিফ মরসুমে কৃষিঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে তাদের একাংশের নগদের সমস্যা হতে পারে। সেই সমস্যা এড়াতেই সারা দেশে ৩০,০০০ কোটি টাকার বিশেষ ঋণ মঞ্জুর করা হয়েছে।

অন্য দিকে, রাজ্যে নতুন ২০ লক্ষ কিসান ক্রেডিট কার্ড মঞ্জুর করা হবে। সেই কর্মসূচিকে সফল করতেও ১০৭০ কোটি টাকার ওই বিশেষ ঋণ সাহায্য করবে, দাবি নাবার্ডের।

Kharif Crops NABARD
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy