ফাইল চিত্র।
বাজারে আসার দ্বিতীয় দিনেই আইপিও (প্রথম বার বাজারে বিক্রি হচ্ছে যে শেয়ার)-তে এলআইসি-র ছাড়া সমস্ত শেয়ার কিনে নেওয়ার আবেদনপত্র জমা পড়ে গেল। এমনকি মোট যত শেয়ার বিক্রির জন্য রাখা হয়েছে, বৃহস্পতিবার তার থেকেও বেশি কেনার প্রস্তাব জমা দিয়েছেন লগ্নিকারীরা, প্রায় ১.০৩ গুণ।
তবে এ দিনও আইপিও প্রসঙ্গে মোদী সরকারকে একহাত নিয়েছেন বিরোধীরা। এলআইসি দেশের সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদগুলির অন্যতম হওয়া সত্ত্বেও তার শেয়ার কেন্দ্র সস্তায় বেচে দিচ্ছে বলে তোপ দেগেছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। টুইটে লিখেছেন, ‘‘এলআইসি-র সম্পদের মূল্য ৩৯ লক্ষ কোটি টাকা, পলিসিহোল্ডারের সংখ্যা ৩০ কোটি, কর্মী ১৩.৯৪ লক্ষ এবং লগ্নি থেকে শেয়ারহোল্ডার বা সরকারের আয়ের নিরিখে সংস্থা বিশ্বে এক নম্বর। তবু কেন তার শেয়ার জলের দরে বিক্রি করা হচ্ছে?’’
এলআইসির শেয়ারের মূল্যবন্ধনী ৯০২-৯৪৯ টাকা। তবে পলিসিহোল্ডাররা দামে ছাড় পাবেন শেয়ার পিছু ৬০ টাকা। সংস্থার কর্মী এবং খুচরো লগ্নিকারীদের ছাড় ৪৫ টাকা। তবে দাম কম এবং শেয়ার বাজারের অস্থিরতা কাটার আগেই তাড়াহুড়ো করে তা ছাড়ার অভিযোগ তুলে লাগাতার কেন্দ্রকে বিঁধছেন বিরোধীরা। ইসুর দ্বিতীয় দিনে পলিসিহোল্ডারদের কাছে বিক্রির জন্য নির্দিষ্ট শেয়ারের ৩.১১ গুণ বেশি আবেদনপত্র জমা পড়েছে। কর্মীদের ক্ষেত্রে তা ২.২১ গুণ। সাধারণ খুচরো লগ্নিকারীদের জন্য নির্ধারিত শেয়ারের ৯৩% কেনার জন্য আবেদন এসেছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy