Advertisement
০২ মে ২০২৪
Share Market today

দু’দিন পর লাভের মুখ দেখল শেয়ার বাজার, ২৬৭ পয়েন্ট উঠল সেনসেক্স, ৮৩ পয়েন্ট উত্থান নিফটির

১৮ এবং ১৯ অগস্ট টানা ক্ষতির মুখে পড়েছিল শেয়ার বাজার, এ দিন সেই খরা কাটিয়ে ২৬৭.৪৩ পয়েন্ট উঠে ৬৫,২১৬.০৯ পয়েন্টে থেমেছে সেনসেক্স।

Share market

শেয়ার বাজারে উত্থান পাওয়ার গ্রিডের। প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
মুম্বই ও নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২১ অগস্ট ২০২৩ ১৬:১০
Share: Save:

সপ্তাহের প্রথম দিনেই লাভের মুখ দেখল শেয়ার বাজার। সোমবার সকাল থেকেই ঊর্ধ্বমুখী ছিল শেয়ার বাজারের সূচক, শেষ ৩৫ মিনিটে কিছুটা নামলেও সবুজের ঘরেই শেষ করেছে সেনসেক্স এবং নিফটি। ১৮ এবং ১৯ অগস্ট টানা ক্ষতির মুখে পড়েছিল শেয়ার বাজার, এ দিন সেই খরা কাটিয়ে ২৬৭.৪৩ পয়েন্ট উঠে ৬৫,২১৬.০৯ পয়েন্টে থেমেছে সেনসেক্স। শুক্রবারের তুলনায় ৮৩.৪৫ পয়েন্ট বৃদ্ধি পেয়ে ১৯,৩৯৩.৬০ পয়েন্টে শেষ করেছে নিফটি।

sensex

আজকের শেয়ার বাজার। গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।

বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে (বিএসই) সব সেক্টর এবং ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে (এনএসই) অধিকাংশ সেক্টরই সোমবার লাভের মুখ দেখেছে। বিএসইতে সর্বোচ্চ লাভে শেষ করেছে ইউটিলিটি, পাওয়ার, মেটাল। এর মধ্যে ইউটিলিটির লাভের পরিমাণ ২.৫৬ শতাংশ। ১.৩০ শতাংশ লাভ করে এনএসই লাভের তালিকায় শীর্ষে মেটাল। এনএসইতে এ দিন ক্ষতির তালিকায় রয়েছে সরকারি ব্যাঙ্ক এবং মিডিয়া।

সংস্থাগুলির তালিকায় সপ্তাহের প্রথম দিন সেনসেক্সে সবচেয়ে বেশি লাভ করেছে পাওয়ার গ্রিড। এ দিন তাদের বাজারদর বৃদ্ধি পেয়েছে ২.৭৪ শতাংশ। এর পরে রয়েছে বজাজ ফিন্যান্স, ইন্ডাসইন্ড ব্যাঙ্ক, ভারতী এয়ারটেল, এনটিপিসি। বজাজ ফিন্যান্স, ইন্ডাসইন্ড ব্যাঙ্কের লাভের পরিমাণ ২ শতাংশের বেশি। নিফটিতে সোমবারও লাভের মুখ দেখেছে আদানি গোষ্ঠীর দুই সংস্থা আদানি পোর্ট এবং আদানি এন্টারপ্রাইজ়। অন্য দিকে সেনসেক্সে ক্ষতির তালিকায় শীর্ষে রিলায়্যান্স ইন্ডাস্ট্রিজ়, তাদের ক্ষতির পরিমাণ ১.৫০ শতাংশ। সেনসেক্সে ক্ষতির তালিকায় এর পরে রয়েছে মহিন্দ্রা অ্যান্ড মহিন্দ্রা, মারুতি সুজ়ুকি, স্টেট ব্যাঙ্ক, আলট্রাটেক সিমেন্ট।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE