Advertisement
E-Paper

কল কাটা নিয়ে অভিযুক্ত সংস্থাকে নোটিস পাঠাবে ট্রাই

যুদ্ধ শেষের ইঙ্গিত দিয়েও ফের অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের সূত্রপাত হয়েছিল দেশের টেলিকম শিল্পে। এ বার আসরে নামল নিয়ন্ত্রক সংস্থা টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অব ইন্ডিয়া (ট্রাই)।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০২:৪৬

যুদ্ধ শেষের ইঙ্গিত দিয়েও ফের অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগের সূত্রপাত হয়েছিল দেশের টেলিকম শিল্পে। এ বার আসরে নামল নিয়ন্ত্রক সংস্থা টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অব ইন্ডিয়া (ট্রাই)।

ক’দিন ধরেই রিলায়্যান্স-জিও নতুন করে অভিযোগ তুলছিল, অন্য সংস্থার ফোনে এখনও ফোন করা যাচ্ছে না। কারও নাম না-করলেও ট্রাই অবশ্য তথ্য বিশ্লেষণ করে ‘কল ড্রপ’-এর সত্যতা মিলেছে বলেই জানিয়েছে। এবং বলেছে, তা মাপকাঠির চেয়ে বেশি। তাই অভিযুক্ত সংস্থাগুলিকে কারণ দর্শানোর নোটিস পাঠাবে তারা।

জিও বাজারে আসার আগে থেকেই চলছে অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগের পালা। পুরনো টেলি সংস্থাগুলির অভিযোগ ছিল, নিয়ম ভেঙে ব্যবসা শুরু করেছে রিলায়্যান্স। মুকেশ অম্বানীর সংস্থা সেই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে পাল্টা অভিযোগ আনে, ভোডাফোন, এয়ারটেল ও আইডিয়া টেলি শিল্পের নিয়ম মেনে ‘পয়েন্ট অব ইন্টারকানেকশন’ (পিওআই) দিচ্ছে না তাদের।

তারপর অবশ্য সংস্থাগুলির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় সেই সমস্যা মেটে। কিন্তু সম্প্রতি ফের জিও অভিযোগ তুলেছে, এখনও পিওআই কম দেওয়ায় তাদের ফোন থেকে ওই তিন সংস্থায় ফোন করা হলে শেষ পর্যন্ত তা পৌঁছচ্ছে না (কল ফেলিওর হচ্ছে)। তাদের দাবি, গত দশ দিনে সব মিলিয়ে এমন ৫২ কোটি ‘কল-ফেলিওর’ হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে ট্রাই ১৫-১৯ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সব সংস্থার কাছ থেকে ফোনের তথ্যের হিসেব চেয়েছিল।

ট্রাই চেয়ারম্যান আর এস শর্মা বলেন, ‘‘যা তথ্য পেয়েছি, তাতে দেখা গিয়েছে, লাইসেন্সের শর্ত অনুযায়ী কল-ফেলিওরের সীমার চেয়ে তা অনেক বেশি। সেই কারণে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলিকে শো-কজ নোটিস পাঠানো হবে। পিওআই নিয়ে তাদের শর্ত পূরণ করতেও বলা হবে।’’ তবে তিনি কোনও সংস্থার নাম জানাতে অস্বীকার করেন।

call drop TRAI
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy