Advertisement
E-Paper

‘এই ভিডিয়ো করতে হবে ভাবতে কষ্ট হচ্ছে’, ক্যামেরার সামনে কেঁদে ভাসালেন মধুবনী

অভিনেত্রী মধুবনী গোস্বামী সমাজমাধ্যমের পাতায় খুবই সক্রিয়। প্রতি দিন তাঁর নানা ধরনের ভিডিয়ো দেখেন দর্শক। কিন্তু তাঁর নতুন ভ্লগ দেখে মন খারাপ সবার।

আনন্দবাজার ডট কম সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৭ মে ২০২৫ ১৫:৪৮
Actress Madhubani Goswami is shattered as she lost her grandfather

কী ঘটেছে মধুবনীর? ছবি: সংগৃহীত।

জীবনে যখন যা ঘটে মোটামুটি সবটাই নিজেদের ভ্লগে ভাগ করে নেন অভিনেত্রী মধুবনী গোস্বামী। কখনও ছেলের দুষ্টুমি, কখনও তাঁর নিজের সাজগোজ, কখনও ঘুরতে যাওয়ার ভিডিয়ো। কিন্তু এমনও একটা খবর যে নিজের ভ্লগে তাঁকে ভাগ করে নিতে হবে তা ভাবেননি অভিনেত্রী। ছোট পর্দায় এখন তাঁকে খুবই কম দেখা যায়। কিন্তু সমাজমাধ্যমের পাতায় তিনি খুবই সক্রিয়। তাঁর রোজনামচা সকলেরই প্রায় জানা। ছেলে কেশবকে নিয়েই দিনের অর্ধেক সময় কাটে তাঁর। এরই মাঝে এক খারাপ খবর শোনালেন অভিনেত্রী।

খুব কাছের মানুষকে হারিয়েছেন মধুবনী। তাঁর কাছেই যত আবদার, আদর ছিল অভিনেত্রীর। ঠাকুরদাকে হারিয়েছেন মধুবনী। বয়স হয়েছিল ৯৩। ছোট থেকেই ঠাকুরদার সঙ্গে এক অন্য বন্ধুত্ব তাঁর। মধুবনী বলেন, “দশম শ্রেণির পরীক্ষার সময় দাদাই আমায় গাড়ি চালিয়ে পরীক্ষা দিতে নিয়ে যেতেন। তখন খুব শক্ত মনের মানুষ ছিলেন দাদা।” ঠাকুরদার থেকেই বই পড়ার আগ্রহ তৈরি হয়েছিল অভিনেত্রীর। এই কথা বলতে বলতে প্রকাশ্যেই কেঁদে ফেললেন মধুবনী। তিনি বলেন, “আমি যে পরীক্ষায় ভাল ফল করতাম সেটাও দাদারই কৃতিত্ব।”

অবসরপ্রাপ্ত আইএএস আধিকারিক ছিলেন মধুবনীর দাদু। তাই তাঁর জ্ঞানও তেমনই ছিল। নায়িকা চান তাঁর দাদুর এই গুণগুলো যেন ছেলে কেশবও পায়। সেই সঙ্গে তিনি যোগ করেন, “বাড়ি গেলে দাদার সঙ্গে দেখা হত। তিনি উপরে থাকতেন। কেশবকে খুব ভালোবাসতেন। কেশব আমার বাবার বাবাকে দেখতে পেয়েছে। এটা তো বড় ব্যপার। বর্তমান সময়ে সবাই বাবা বা মায়ের ঠাকুরদা ঠাকুমাকে দেখার সুযোগ পায় না। আমার দাদাকে কেশব দেখল। আমার দাদাও কেশবের জন্ম দেখে যেতে পারল। এটাই বড় বিষয়।”

Madhubani Goswami Raja Goswami
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy