‘সড়কোঁ পে চলে যব/ লড়কোঁ কে দিলো মে তু/ আগ লাগাদে বেবি/ ফায়ার’। ‘কেবিসি’র মঞ্চে বাদশার সঙ্গে র্যাপ গাইলেন অমিতাভ বচ্চন। মুখে সংলাপ— ‘ইয়ো বেবি’।
এক বার বাদশা গাইছেন, তাঁর থামার সঙ্গে সঙ্গে গানের লাইন ধরে নিচ্ছেন অমিতাভ। এই ভাবে পাল্লা দিয়ে র্যাপ গেয়ে বুঝিয়ে দিলেন, তিনি এখনও বলিউডের আসল ‘ডন’। ১৯৭০ দশকের ‘অ্যাংরি হিরো’কে নতুন অবতারে দেখে উচ্ছ্বসিত দর্শক।
অনুষ্ঠানে খেলতে হিসাবে এসেছিলেন বাদশা ও নেহা কক্কড়। বাদশার কাছে প্রশ্ন রাখেন অমিতাভ , তিনি যদি র্যাপ করতেন , তাঁর নাম কী হত। সঙ্গে সঙ্গে নামকরণ হয়ে গেল। বাদশা নাম রাখলেন ‘এবি বেবি’। নতুন র্যাপারের জন্ম তো হল, এবার তাঁকে র্যাপ করতে হবে— আবদার বাদশার।
র্যাপ গাইতে দরকার বিশেষ বেশভূষা। এ বার পরতে হল ভারী গয়না, সঙ্গে গোলাপি চশমা।
বাদশার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে র্যাপে মজেছেন ‘বচ্চন সাব’। রকেট গতিতে আওড়াচ্ছেন গানের কলি, সঙ্গে তাল মেলাচ্ছেন নাচেও। ‘কওন বনেগা ক্রোড়পতি’র আসর তখন খেলা ভুলে অমিতাভের সঙ্গে তাল মেলাচ্ছে।
‘তু হিম্মত না হার/ দিল ছোটা মত কর/ সাথ মেরে চল মেরা হাত পকড়কর/ আঁখো মে তু আঁসু লেকে শোয়া না ক /বেবি কি জান হ্যায় তু রোয়া না কর।’
কলেজে থাকতে প্রেমে পড়েছিলেন বাদশা, প্রেমিকার জন্য নাকি লিখেছিলেন এই র্যাপ গান। সেখানেও গলা মেলালেন ‘বিগ-বি’। সেই ছন্দে নাচলেনও। হাততালিতে ফেটে পড়ল ‘কেবিসি’র আসর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy