প্রতীক নিরাজ পাসরানি নামের এক ব্যক্তি বাস করেন অভিনেতা আদিত্য পাঞ্চোলির ঠিক বাড়ির পাশেই। আদিত্যের এক বন্ধু এসে প্রতীকের বাড়ির সামনে নিজের গাড়িটি পার্ক করেন। তা নিয়ে আদিত্য পাঞ্চোলির বাড়ির ওয়াচম্যানকে প্রতীক নিরাজ অভিযোগ জানালে তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠেন আদিত্য। এমনকি প্রতীক নিরাজ থানাতেও আদিত্য পাঞ্চোলির বিরুদ্ধে নাকে ঘুসি মারার অভিযোগ করেছিলেন।
পানভেলে একটি ফার্ম হাউস রয়েছে সলমন খানের। বন্ধুদের সঙ্গে প্রায়শই সেই ফার্ম হাউসে পার্টি করতে যান বলিউডের ভাইজান। সলমনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আস্তে আস্তে অন্যদের জায়গাও জবর দখল করে নিচ্ছেন। ১৯৯৬ সালে ‘কক্করস’ নামক একটি সংস্থা সলমনের ওই ফার্ম হাউসের পাশেই জায়গা কেনে। ওই কোম্পানির তরফে সলমনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছিল।
সমুদ্রের ধারে শাহিদ কপূরের স্বপ্নের বাড়ি তৈরি করতে সময়ে লেগেছিল বেশ কিছু মাস। আর এই বাড়ি তৈরির শব্দে শাহিদের প্রতিবেশীদের খুবই অসুবিধা হত বলে পুলিশে অভিযোগ করেছিলেন তাঁরা। এমনকি, যাঁরা কাজ করছিলেন তাঁরা মূত্রত্যাগ করতেন পড়শিদের বাড়ির সামনে! শেষমেশ শাহিদ কপূরের বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ করেন তাঁর কয়েক জন প্রতিবেশী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy