প্রসেনজিৎ
প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়
অভিনেতাদের জীবনে মাঝেমধ্যে এমন একটা সময় আসে যখন মনে হয়, কিচ্ছু হচ্ছে না। সা়ড়ে তিনশোর উপর ছবি করে ফেলেছি, তাও হতাশা গ্রাস করে। এই সময়গুলোয় আমি কিছু কিছু ছবি দেখি। তার মধ্যে প্রথমেই বলব ঋত্বিক ঘটকের ‘মেঘে ঢাকা তারা’র কথা। তার পর সত্যজিৎ রায়ের ‘জলসাঘর’। হয়তো ৩০-৪০ বার করে এক-একটা ছবি দেখেছি। বোরডমের তো কোনও ব্যাপারই নেই। এই ছবিগুলো আমাকে ইন্সপিরেশন দেয়।
সোহিনী সরকার
আমার তালিকা কিন্তু বেশ লম্বা। একটু ফিলগুড ছবিই বার বার দেখতে ভাল লাগে। যেমন ‘আন্দাজ অপনা অপনা’ কিংবা গোবিন্দার কিছু ছবি। ধরুন ‘রাজা বাবু’। এ ছাড়া ‘গল্প হলেও সত্যি’। ‘সোনার কেল্লা’র নাম তো অবশ্যই বলব। ওটা ছোটবেলার স্মৃতির সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে। যেমন ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ বা ‘হীরক রাজার দেশে’। আর বলব ‘চ্যাপলিন’-এর সব ছবির কথা। এগুলো এখনও দেখি। আবার টেলিভিশনে দিলেও বসে পড়ি।
আরও পড়ুন: ‘জীবনে ঝড় এলেও আমি সেটা ওভারকাম করেছি’
পাওলি দাম
রোম্যান্টিক কমেডি ছবি কখনও পুরনো হয় না। বার বার দেখি। যে কোনও মুডেই দেখা যায়। ‘সিলভার লাইনিংস প্লে বুক’ বা ‘পি.এস. আই লাভ ইউ’, রিচার্ড লিঙ্কল্যাটারের ‘বিফোর সানসেট’। আমি রম-কম নিয়ে বায়াসড বলতে পারেন। তাই ‘সাউন্ড অব মিউজিক’, ‘লা লা ল্যান্ড’ কোনও কিছুই ছাড়তে পারি না। বার বার দেখার তালিকায় ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ সিরিজও অবশ্যই থাকবে।
রাহুল বন্দ্যোপাধ্যায়
অনেক ছবিই আছে। ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ যেমন কোনও দিনই পুরনো হওয়ার নয়। তার পর ‘গল্প হলেও সত্যি’। আর বলব ‘জানে ভি দো ইয়ারো’, ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’ আর চার্লি চ্যাপলিনের ‘সিটি লাইটস’-এর কথা।
গৌরব চক্রবর্তী
অনেক ছবিই আছে যেগুলো বারবার দেখতে ইচ্ছে করে। তবে তিনটে ছবি আমার বিশেষ ভাল লাগার। ‘সোনার কেল্লা’, ‘শোলে’ আর ‘স্টার ওয়ার্স’। আমি তো সময় পেলেই ‘সোনার কেল্লা’ দেখি। জানি, অনেকে বলেন তাঁদের ‘জয়বাবা ফেলুনাথ’ বেশি ভাল লাগে। তবে আমার পাল্লাটা ‘সোনার কেল্লা’র দিকে বেশি ঝুঁকে থাকবে। ওটা এতবার দেখেছি যে, সব ক’টা দৃশ্য, সব সংলাপ গড়গড় করে বলে দিতে পারব।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy