শনিবার ক্রিসমাস লাঞ্চে তাঁদের এক ফ্রেমে ধরা মুশকিল হয়ে পড়ল! ছবি:ইনস্টাগ্রাম
শীত এলেই বড়দিনের অপেক্ষা শুরু হয়ে যায়। কখনও আবার আগেভাগেই উদ্যাপন শুরু করে দেন উৎসবপ্রিয় মানুষ। যেমন কপূর এবং খান পরিবার। প্রতি বছর বড়দিনের আগে পারিবারিক ভোজ চাই। পরিবারও বড় হচ্ছে ক্রমশ, তবু যে যেখানে থাকেন চলে আসেন বছর শেষের পিকনিকে। শনিবার ক্রিসমাস লাঞ্চে তাঁদের এক ফ্রেমে ধরা মুশকিল হয়ে পড়ল।করিনা কপূর, করিশ্মা কপূর-সহ কপূর পরিবারের অন্য সদস্যরা এসে মিশে গেলেন সইফ আলি খানের পরিবারের সঙ্গে। দুই খুদে সদস্য তৈমুর আর জহাঙ্গির ছিল পার্টির বিশেষ আকর্ষণ।
আয়োজনের দায়িত্বে ছিলেন করিনার জ্যাঠতুতো দাদা কুণাল কপূর। এসেছিলেন বয়োজ্যেষ্ঠরাও। শম্মী কপূরের স্ত্রী নেলিয়া দেবী থেকে শুরু করে রাইমা জৈন— খাবার টেবিলে একসঙ্গে বসে থাকতে দেখা গেল তিন প্রজন্মকে। সেই ছবি ভাগ করে নিয়েছেন আরমান জৈন। বেশির ভাগ সদস্যই পরে আছেন উজ্জ্বল লাল পোশাক। তাঁদের মন যে বড়দিনের আমেজে সান্তা সেজে উঠতে চাইছে, তা সহজেই অনুমেয়।
মাসের শুরুতে শর্মিলা ঠাকুরের জন্মদিন পালন করতে খান-কপূররা উড়ে গিয়েছিলেন জয়সলমেরে। সে-ও রীতিমতো অভিযান হয়ে গিয়েছিল। পৌঁছনোর কথা ছিল সকালে, বিমান বাতিল হয়ে যাওয়ায় পরিবার নিয়ে সইফ-করিনা পৌঁছেছিলেন সন্ধ্যা পার করে। শেষে মরুভূমির মধ্যেই কেক কাটা হয় শর্মিলার। ৭৮ বছরের জন্মদিনে বিশাল পরিবার নিয়ে আনন্দে মেতেছিলেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রীও। তার পরই আবার এক পারিবারিক মিলন। বছর শেষে ঘরের উৎসবেই আত্মহারা খান-কপূররা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy