কঙ্গনার জীবনে বিতর্কের শুরু আদিত্য পাঞ্চোলির হাত ধরে। বলিউডে পা রাখার সময় কঙ্গনার ঠাঁই হয়েছিল তাঁর থেকে বয়সে অনেক বড় আদিত্য পাঞ্চোলির বাড়িতে। বলিউডে গুঞ্জন ওঠে, বিবাহিত আদিত্যের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের। পাঁচ বছর পর এই সম্পর্কে ইতি পড়লে কঙ্গনা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন আদিত্যের বিরুদ্ধে। দাবি করেন, তাঁকে মারধর করেছেন পাঞ্চোলি।
শাবানা আজমির মতো বর্ষীয়ান অভিনেতাও কঙ্গনার তোপ থেকে বাঁচেননি। তিনি পুলওয়ামা হামলার পর পাকিস্তানে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাওয়া বাতিল করলে তাঁকে দেশদ্রোহীর তকমা দেন কঙ্গনা। তিনি বলেন, “শাবানা আজমিদের মতো মানুষদের জন্যই ‘ভারত টুকরো হবে’ স্লোগান শোনা যায়।” তাঁর ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে রাজি হওয়াই উচিত ছিল না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
কঙ্গনার নতুন সিনেমা ‘জাজমেন্টাল হ্যায় ক্যায়া’ সিনেমার ট্রেলারের প্রশংসা করেও বিপাকে পড়েন বরুণ ধওয়ন এবং তাপসী পান্নু। কঙ্গনার বোন রঙ্গোলি দু’জনকেই বলেন যে, শুধু ট্রেলারের নয়, কঙ্গনার অভিনয়ের প্রশংসাও করা উচিত ছিল। যদিও বরুণ বা তাপসী দু’জনই সিনেমার সকল অভিনেতাদের প্রশংসা করছিলেন ব্যক্তিগত ভাবে কারও নাম না করে।
বলিউডের একাংশের মতে, কঙ্গনা প্রচারের আলোয় সর্ব ক্ষণ থাকতে চান বলেই এই ধরনের কথা বলেন। অন্য দিকে গায়িকা সোনা মহাপাত্রের মতে, “যে রাক্ষসদের সঙ্গে লড়াই করে কঙ্গনা আজ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, নিজেই ধীরে ধীরে সেই রাক্ষসে পরিণত করছেন। বাকি অভিনেতাদের নীচে নামিয়ে নিজেকে সবার উপরে রাখার চেষ্টা করেন কঙ্গনা।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy