Advertisement
২৫ মার্চ ২০২৩
Entertainment News

‘শোলে’তে অমিতাভের মৃত্যুর আসল কারণ এটাই!

শোলে। ১৯৭৫-এ তৈরি এই সিনেমাকে ভারতীয় সিনেমার মাইলস্টোন বলা হয়। রমেশ সিপ্পির ‘শোলে’ একাধিকবার দেখেননি এমন সিনেপ্রেমী ভূ-ভারতে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ছবির গান থেকে গল্প, ডায়লগ থেকে রোম্যান্স সবটাই যেন মুখস্থ দর্শকদের।

ছবির শেষ দৃশ্যে আহত জয়কে কোলে নিয়ে রয়েছেন বীরু।

ছবির শেষ দৃশ্যে আহত জয়কে কোলে নিয়ে রয়েছেন বীরু।

সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ২৩ মে ২০১৭ ১৬:৪৬
Share: Save:

শোলে। ১৯৭৫-এ তৈরি এই সিনেমাকে ভারতীয় সিনেমার মাইলস্টোন বলা হয়। রমেশ সিপ্পির ‘শোলে’ একাধিকবার দেখেননি এমন সিনেপ্রেমী ভূ-ভারতে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। ছবির গান থেকে গল্প, ডায়লগ থেকে রোম্যান্স সবটাই যেন মুখস্থ দর্শকদের। ছবির একেবারে শেষে যখন আহত অমিতাভকে কোলে নিয়ে রয়েছেন বীরু, আর দুই বন্ধুর শেষ কথোপকথন ফুটে উঠেছে পর্দায়— আবেগঘন সেই দৃশ্যের কথা কে ভুলতে পারে! সকলেই জানেন, গব্বরের দলের সঙ্গে লড়াই করতে গিয়েই আহত হয়েছিলেন অমিতাভ থুড়ি জয়। ছবির শেষে মারাও যান তিনি। এ বার জয়ের মৃত্যুর সেই কারণটাই বদলে দিল রাঁচির এক পোস্টার। পোস্টার থেকে ‘জানা’ গেল, ঘরে শৌচাগার না থাকার জন্যই নাকি মারা গিয়েছিলেন জয়!

Advertisement

বিষয়টা ঠিক কী?

সম্প্রতি রাঁচির রাস্তায় নগর নিগমের তরফে একটি পোস্টার লাগানো হয়েছে। সেখানে ফুটে উঠেছে শোলে-র শেষ দৃশ্যের ছবি। বীরুর কোলে মাথা রেখেছেন আহত জয়। বীরু তাঁকে জিজ্ঞাসা করছেন, ‘‘কী ভাবে আঘাত লাগল?’’ উত্তরে জয় জানাচ্ছেন, তাঁর ঘরে টয়লেট নেই। রাতে ঘরের বাইরে শৌচে যাওয়ার সময় পড়ে গিয়ে আহত হয়েছেন তিনি।

আরও পড়ুন: মেরা পাস মা হ্যায়! দিওয়ারের মা এ বার ‘স্বচ্ছ ভারত’ প্রচারেও

Advertisement

কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিংভি এই পোস্টারের ছবি ফেসবুকে শেয়ার করার পরই তা ভাইরাল হয়। ‘স্বচ্ছ ভারত মিশন’-এর প্রচারেই এই পোস্টার তৈরি করা হয়েছে বলে নিগম সূত্রে খবর।

বহু দিন ধরেই কেন্দ্রীয় সরকারের ‘স্বচ্ছ ভারত মিশন’ প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত অমিতাভ বচ্চন। এর আগেও তাঁর অভিনীত ‘দিওয়ার’ ছবির পোস্টারে উঠে এসেছিল ‘স্বচ্ছ ভারত’-এর প্রচার।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE
Popup Close
Something isn't right! Please refresh.