শারীরিক ভাবে সঙ্গী প্রতারণা করলে আপত্তি নেই! সঙ্গী যদি তৃতীয় ব্যক্তিকে মন দেয়, তা হলেই সমস্যা। টুইঙ্কল খন্না ও কাজলের এই বক্তব্য নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। নতুন প্রজন্মের কাছে কী দৃষ্টান্ত তৈরি করছেন তারকারা? এই প্রশ্ন তুলেছিলেন অনেকেই। অবশেষে এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন টুইঙ্কল খন্না।
মানসিক না কি শারীরিক, কোন প্রতারণা খারাপ? এই প্রসঙ্গে কাজল ও টুইঙ্কল দু’জনেই মন্তব্য করেছিলেন, শারীরিক প্রতারণা কোনও দোষের বিষয় নয়— ‘রাত গয়ি, বাত গয়ি’। কিন্তু, মন যেন অন্য কারও কাছে না যায়। কাজল ও টুইঙ্কলের কাছে সেটাই আসল প্রতারণা। এই বক্তব্যে সম্মতি জানিয়েছিলেন কর্ণ জোহর। কিন্তু জাহ্নবী কপূর আপত্তি জানিয়েছিলেন। তাঁর মতে যে কোনও প্রতারণাই ভুল। তাতেই টুইঙ্কল বলে ওঠেন, ‘‘আমাদের মতো ৫০-এর দোড়গোড়ায় পৌঁছোলে আমাদের মতোই চিন্তাভাবনা হয়ে যাবে।’’ এর জেরে কটাক্ষের শিকার হয়েছিলেন কাজল ও টুইঙ্কল। এমনকি টেনে আনা হয় তাঁদের স্বামীদেরও। একেবারে ব্যক্তিগত জীবন তুলে কটাক্ষ করা হয় তাঁদের।
আরও পড়ুন:
এই প্রসঙ্গে অবশেষে মুখ খুললেন টুইঙ্কল। তিনি জানান, প্রথমেই সতর্কীকরণে জানিয়ে দেওয়া হয় অনুষ্ঠানের ভিতরে কথোপকথনকে অতটা গুরুত্ব দেওয়ার দরকার নেই। টুইঙ্কল বলেন, ‘‘এটা খুব মজার ছলে বলা একটা কথা। এটা নিয়ে একদম গোল টেবিল বৈঠক বসানোর দরকার নেই। সম্পূর্ণ মজা করেই বলেছি।’’