১৯৯৮ সালের কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলা নিয়ে বেশ চিন্তায় ছিলেন সইফ আলি খান। গত ৫ এপ্রিল প্রমাণের অভাবে তাঁকে মুক্তি দিয়েছে আদালত। টেনশন রিলিজ। তার পরই পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে কাজ থেকে বিরতি নিলেন সইফ।
অমৃতা আরোরার বাড়িতে করিনা ও তৈমুরের সঙ্গে সইফকে ফ্রেমবন্দি করেছেন পাপারাত্জিরা। আদালত রায় জানানোর পর সেদিনই জোধপুর থেকে মুম্বই ফিরেছেন সইফ।
এই বিষয়ে এখনও প্রকাশ্যে কোনও মন্তব্য করেননি সইফ। এই মামলায় সইফ সহ নীলম, সোনালি বেন্দ্রে এবং তব্বুকে মুক্তি দিয়েছে আদালত। সলমন খান দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। তাঁর পাঁচ বছরের জেল এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা ধার্য হয়েছে।
আরও পড়ুন, ‘২১ বছর বয়সে প্রথম ঘৃণার শিকার হয়েছিলাম’
তবে সইফকে খোশমেজাজে দেখে খুশি তাঁর অনুরাগীরা। কিছুদিনের মধ্যেই তিনি শুটিং ফ্লোরে ফিরবেন বলে খবর।