সর্দিকাশি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভরসা রাখতে পারেন ঘরোয়া কয়েকটি টোটকা। প্রতীকী ছবি।
শীতকাল মানেই মরসুমি সংক্রমণের বাড়াবাড়ি। সর্দিকাশি, জ্বর, ঠান্ডা লাগার সমস্যা যেন যেতেই চাইছে না। তার উপর চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গি। রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ উদ্বেগজনক হয়ে উঠছে। এমন সময়ে ব্যাক্টেরিয়া-ভাইরাসের প্রকোপও বাড়ে। সুস্থ থাকতে তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর দিকে বেশি করে জোর দেওয়া প্রয়োজন। সর্দিকাশি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভরসা রাখতে পারেন ঘরোয়া কয়েকটি টোটকায়। তাতে শুধু যে শীতকালীন নানা সংক্রমণ দূরে থাকবে, তা নয়। সেই সঙ্গে হাতের মুঠোয় থাকবে আরও অনেক শারীরিক সমস্যা।
রসুন
অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল উপাদানে সমৃদ্ধ রসুন সর্দি, জ্বরের মোক্ষম দাওয়াই। ‘ইউনিভার্সিটি অফ মেরিল্যান্ড মেডিক্যাল সেন্টার’-এর তথ্য অনুসারে রসুন ঠান্ডা লাগা কমাতে অত্যন্ত কার্যকর।
হলুদ দুধ
শরীরের বহু সমস্যা কমাতে হলুদ মহৌষধির মতো কাজ করে। ঠান্ডা লাগলেও তাই ভরসা রাখতে পারেন হলুদে। গরম দুধের মধ্যে এক চামচ হলুদ মিশিয়ে খেলেই সারবে সর্দিকাশির মতো সমস্যা। গলাব্যথা, সর্দিতে নাক বন্ধ, মাথা ভার হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দিলে রাতে ঘুমোনোর আগে এক গ্লাস হলুদ-দুধ খেয়ে নিন। উপকার পাবেন।
প্রোবায়োটিক যুক্ত খাবার
দই, আচার, কলা, ভুট্টার মতো প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার শুধু শীতকালে নয়, সব ঋতুতেই খাওয়া প্রয়োজন। সারা বছর ঠান্ডা লাগার হাত থেকে সুরক্ষিত থাকতে এই খাবারগুলি খেতে পারেন।
মধু ও গরম জল
অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল সমৃদ্ধ মধু ব্যাক্টেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি জোগায়। গলাব্যথা বা কাশি হলে গরম জলে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy