Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
corona

Coronavirus: কাদের ক্ষেত্রে করোনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক নয়, জানাল স্বাস্থ্যমন্ত্রক

কোভিড রোগীর সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের মধ্যে করোনার কোনও উপসর্গ দেখা না দিলে পরীক্ষা করা বাধ্যতামূলক নয়।

ছবি: সংগৃহীত

শেষ আপডেট: ১৬ জানুয়ারি ২০২২ ১২:১৯
Share: Save:

সাম্প্রতিক করোনা-স্ফীতিতে দৈনিক সংক্রমণের হার ক্রমশই উদ্বেগজনক হয়ে উঠছে। যদিও চিকিৎসকদের একাংশের অভিমত, ডেল্টার তুলনায় করোনার নতুন রূপ ওমিক্রন অনেক কম সক্রিয়। তবে তা বেশি সংক্রামক। ডেল্টার তুলনায় অনেক দ্রুত ছড়াচ্ছে ওমিক্রন। ইতিমধ্যে প্রাপ্তবয়স্কদের দু’টি করে টিকা দেওয়া হয়ে গিয়েছে। ৩ জানুয়ারি থেকে ১৫-১৮ বছর বয়সিদের টিকা দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা এবং প্রবীণদেরও বুস্টার টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন, অধিকাংশ রোগীই মৃদু উপসর্গ নিয়ে নিভৃতবাসে রয়েছেন।

‘ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ’ অনুসারে মৃদু উপসর্গ হোক বা উপসর্গহীন, রোগীরা ১০ দিনের পরিবর্তে বাড়িতে ৭ দিন নিভৃতবাসে থাকলেই হবে।

ছবি: সংগৃহীত

কারা করোনা পরীক্ষা করাবেন এবং কারা নয়

১) আইসিএমআর-এর নির্দেশিকা অনুযায়ী,যদি না তাঁদের মধ্যে ক কোভিড রোগীর সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের করোনা পরীক্ষা করা বাধ্যতামূলক নয়। যদি না তাঁদের মধ্যে করোনার কোনও উপসর্গ দেখা যায়।

২) যাঁরা আন্তঃরাজ্যে ভ্রমণ করে কিছুদিন নিভৃতবাসে ছিলেন এবং সেই রকম কোনও উপসর্গ নেই, নতুন সরকারি নিয়ম অনুযায়ী তাঁদের ক্ষেত্রেও আরটিপিসিআর বাধ্যতামূলক নয়।

৩) তবে বিদেশ বা আন্তঃরাজ্যে ভ্রমণ করে আসার পর যাঁরা গলা ব্যথা, জ্বর, সর্দি-কাশির মতো উপসর্গে ভুগছেন, তাঁদের অবশ্যই পরীক্ষা করা প্রয়োজন।

৪) আইসিএমআর-এর নিয়ম অনুসারে, সন্তান জন্ম দেওয়া বা অন্যান্য অস্ত্রোপচারের জন্য যাঁরা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে কোনও উপসর্গ না থাকলে পরীক্ষা করার প্রয়োজন নেই।

কোন ধরনের পরীক্ষায় সঠিক ফলাফল আসার সম্ভাবনা বেশি

১) মলিকিউলার পরীক্ষা

২) র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষা

৩)অ্যান্টিবডি পরীক্ষা

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

corona test Covid
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE