Advertisement
০৫ মে ২০২৪

নর-নারীর কণ্ঠস্বরের মাধ্যমে তাদের চিনে নিন

জ্যোতিষ শাস্ত্রের মাধ্যমে মানবের জীবনে শুভ অশুভ প্রভাব যেমন জানতে পারা যায়, অনুরূপ ভাবেও নর-নারীর বাহ্যিক বিভিন্ন লক্ষণের মাধ্যমে যেমন- ওঠা, বসা, চাল-চলন, কান্না-হাসি প্রভৃতি থেকেও অনেক কিছু বিচার করা যায়।

অলঙ্করণ তিয়াসা দাস।

অলঙ্করণ তিয়াসা দাস।

পার্থপ্রতিম আচার্য
শেষ আপডেট: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ০১:০৪
Share: Save:

জ্যোতিষ শাস্ত্রের মাধ্যমে মানবের জীবনে শুভ অশুভ প্রভাব যেমন জানতে পারা যায়, অনুরূপ ভাবেও নর-নারীর বাহ্যিক বিভিন্ন লক্ষণের মাধ্যমে যেমন- ওঠা, বসা, চাল-চলন, কান্না-হাসি প্রভৃতি থেকেও অনেক কিছু বিচার করা যায়।

এখন দেখে নেওয়া যাক নর-নারীর কণ্ঠস্বরের মাধ্যমে কী কী বুঝে নেওয়া যেতে পারে-

পুরুষের কণ্ঠস্বর—

১। যে পুরুষের কণ্ঠস্বর মধুর ও গম্ভীর হয়, তা বেশ শুভ লক্ষণ প্রকাশ করে।

২। যে পুরুষের গলার স্বর ভাঙা ভাঙা হয়, সে দুর্বল হয় ও নানা রোগে ভুগতে পারে।

৩। যে পুরুষের কণ্ঠস্বর মেয়েলি ধরনের হয় সে সৌভাগ্যবান হয় ও জীবনে উন্নতি করে।

৪। যার কণ্ঠস্বর ভ্রমরগুঞ্জনের মতো হয়, সে ধনী হয়।

৫। যার কণ্ঠস্বর সিংহের গর্জনের মতো সে হয় তেজস্বী পুরুষ এবং দাতা।

৬। যার কণ্ঠস্বর কর্কশ হয়, সে সর্বদা নিষ্ঠুর প্রকৃতির হয়ে থাকে।

আরও পড়ুন: রোজ ডে-তে পার্টনারকে কোন রঙের গোলাপ কী কারণে দেওয়া হয় জানেন?

৭। কম্পমান কণ্ঠস্বর নার্ভাস মনের চিহ্ন।

নারীর কণ্ঠস্বর-

১। নারীর কণ্ঠস্বর কোমল ও মধুর হলে তা শুভ লক্ষণ।

২। নারীর কণ্ঠস্বর পুরুষালী ধরনের হলে চরিত্রহীনতা, জেদি, বিপথগামিতা নির্দেশ করে।

৩। নারীর কণ্ঠস্বর কর্কশ হলে তা অশুভ লক্ষণ।

৪। নারীর কণ্ঠস্বর ভাঙা ভাঙা হলে সে জীবনে নানা রোগে কষ্ঠ পায়।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

person Rashi voice
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE