স্বাধীনতা দিবসে আলফা হানার আশঙ্কা ছিলই। আলফার তরফে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান বয়কট করার হুমকিও দেওয়া হয়েছিল। আজ সকালে কড়া পুলিশি নজরদারি সত্ত্বেও উজানি অসমের সাতটি জায়গায় বিস্ফোরণ হয়। গত কাল বিকেলেও বিস্ফোরণ হয় সোনারিতে। তবে ভাগ্যক্রমে কোনও বিস্ফোরণেই হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্ট জানান, নাশকতা ও জঙ্গি সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নেবে সরকার।
এ দিন সকালে প্রথম বিস্ফোরণটি ঘটে তিনসুকিয়ার লাইপুলি ইন্দিরা গাঁধী উচ্চমাধ্যমিক স্কুলের কাছে। এর পর ডুমডুমার মাসুয়া ৮ নম্বর লাইন ও বাদলাভেটা চা বাগানের ৬ নম্বর লাইনে দু’টি আইইডি বিস্ফোরণ হয়। চতুর্থ বিস্ফোরণটি ঘটে ফিলোবাড়ির গামটুমাটি তিনিয়ালিতে। পঞ্চম বিস্ফোরণ হয় শিবসাগরের লাকুয়ায়। আলোচনাপন্থী আলফা নেতা অরবিন্দ রাজখোয়ার বাড়ি ও তাদের সরকার স্বীকৃত শিবিরের পাশেই এই বিস্ফোরণটি ঘটানো হয়। গত কাল সন্ধ্যায় শিবসাগরের সোনারিতে একটি বিস্ফোরণ ঘটে। তিনসুকিয়ার মাকুমে উদ্ধার হয় একটি আইইডি। অন্য দিকে, আজ চিরাং জেলার বিজনিতে দু’টি স্থানে কেউ বা কারা কালো পতাকা উত্তোলন করে। যোরহাট জেলার মরিয়নিতে তোলা হয় আলফার পতাকা। পুলিশ অপরাধীদের সন্ধানে নেমেছে। স্বাধীনতা দিবসের সকালে মণিপুরের পশ্চিম ইম্ফলে আসাম রাইফেলস শিবিরের কাছে একটি আইইডি বিস্ফোরণ হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy