Advertisement
E-Paper

অনাস্থা নিয়ে তদন্ত বিজেপির

পুরসভার অনাস্থা ভোটে পরাজয় ঘিরে দলীয় তদন্ত চলছে বিজেপিতে। আজও দলের বিভিন্ন নেতার মতামত শোনা হয়েছে।বিজেপি সূত্রে প্রকাশ, করিমগঞ্জ পুরসভায় দলের ১৫ জন সদস্যের বেশির ভাগই ২ জনের বিরুদ্ধে আঙুল তুলেছেন।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১০ অগস্ট ২০১৬ ০৪:১৬

পুরসভার অনাস্থা ভোটে পরাজয় ঘিরে দলীয় তদন্ত চলছে বিজেপিতে। আজও দলের বিভিন্ন নেতার মতামত শোনা হয়েছে।

বিজেপি সূত্রে প্রকাশ, করিমগঞ্জ পুরসভায় দলের ১৫ জন সদস্যের বেশির ভাগই ২ জনের বিরুদ্ধে আঙুল তুলেছেন। তাঁদের অভিযোগ, ওই ২ পুরসদস্যের এক জনের সঙ্গে কংগ্রেসের উপ-পুরপ্রদান পার্থসারথি দাসের বন্ধুত্ব রয়েছে। অন্য জন অনেক বছর থেকে দলের টিকিটে পুরসভায় নির্বাচিত হয়ে আসছেন। কিন্তু দল তাঁকে পুরপ্রধান বা উপ-পুরপ্রধান হিসেবে এক বারও মনোনীত করেনি। তাতে তিনি দলের উপর প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ। সে জন্যই অনাস্থার পক্ষে মত দেননি।

করিমগঞ্জ পুরসভায় বিজেপির অনাস্থা প্রস্তাবে শুধু দলীয় দু’জন পুরসদস্যই বিপক্ষে ভোট দিয়েছিলেন তা নয়। কমপক্ষে ৫-৬টি ভোট অনাস্থা প্রস্তাবের বিপক্ষে পড়েছিল।

তদন্ত কমিটির এক সদস্য জানিয়েছেন, পুরসদস্যদের মতামত প্রদেশ বিজেপির দফতরে পাঠানো হবে। প্রদেশ নেতৃত্ব তারপর উপযুক্ত পদক্ষেপ করবেন। তদন্ত কমিটির ওই সদস্যের বক্তব্য, প্রদেশ বিজেপির উপ-সভাপতি তথা করিমগঞ্জের বিজেপি নেতা মিশনরঞ্জন দাসের নেতৃত্ব দুর্বল, তা দেখাতে অন্তর্ঘাত করা হয়।

কংগ্রেস ছেড়ে আসা ৫ পুরসদস্যকে মিশনবাবু মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করিয়ে দিয়েছিলেন। পুরসদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে অনাস্থা প্রস্তাব পেশের পরিকল্পনা মিশনবাবুর নেতৃত্বেই করা হয়েছিল। হিসেবমতো বিজেপির পক্ষে ১৫টি ভোট থাকার পরও, অনাস্থায় বিরোধীরাই ১৫টি ভোট পায়।

BJP No confidence
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy