প্রতীকী ছবি।
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল দেশের রাজধানী-সহ বিস্তীর্ণ এলাকা। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ কম্পন অনুভূত হয় দিল্লি, গুরুগ্রাম -সহ আশপাশের এলাকায়। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস) জানাচ্ছে, এ দিন কম্পনের উৎসস্থল ছিল গুরুগ্রাম থেকে ৬৩ কিমি উত্তর-পশ্চিমে। রিখটর স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৭। ভূমিকম্পের জেরে কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর মেলেনি। তবে তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে মানুষের মধ্যে।
এ দিন সন্ধ্যায় আচমকাই কেঁপে ওঠে দিল্লি, গুরুগ্রাম-সহ আশপাশের এলাকা। এনসিএস সূত্রে জানা গিয়েছে, শুধু দিল্লি বা গুরুগ্রামই নয়, কম্পন অনুভূত হয় উত্তরপ্রদেশ এবং রাজস্থানের কিছু অংশেও। কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী ছিল ওই কম্পন। কিন্তু আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে মানুষের মধ্যে। অনেকেই প্রাণভয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েন। কিছু ক্ষণ পর অবশ্য স্বস্তি ফেরে।
এই নিয়ে গত দু’মাসে সপ্তম বার ভূমিকম্প হল দিল্লিতে। গত ৮ জুন শেষ বার কেঁপে উঠেছিল দিল্লিবাসীর পায়ের তলার মাটি। সে সময় রিখটর স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ২.১। গত ২৫ জুন ভূমিকম্প হয়েছিল মিজোরামের চম্পাই এলাকায়। রিখটর স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৬। গত কয়েক দিন আগে কম্পন অনুভূত হয় গুজরাতেও। তবে কোনও ক্ষেত্রেই বড়সড় কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। গত কয়েক মাসে দেশের বিভিন্ন অংশে ধারাবাহিক ভাবে ছোটখাট ভূমিকম্প ঘটেছে। ভূ-বিজ্ঞানীদের একাংশ মনে করছেন, ভূত্বকের গভীরে বিভিন্ন চ্যুতিতে ‘চাপ’ তৈরি হচ্ছএ। আর সেই ‘চাপ’ ভূমিকম্প হয়ে ধাক্কা দিচ্ছে ভূপৃষ্ঠে।
আরও পড়ুন: গালওয়ানে চিনা আগ্রাসন নিয়ে ভারতের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা জাপানের
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy