আরও পড়ুন: পঞ্জাবে ইরাবতীর উপর বাঁধে সম্মতি কেন্দ্রের, জল কমবে পাকিস্তানের!
পাঁচটি রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন হয়ে গেল। ৭ ডিসেম্বরই ছিল নির্বাচনের শেষ দিন। এ দিন তেলেঙ্গানা ও রাজস্থানে ভোট হয়। আগেই ভোট হয়ে গিয়েছে মধ্যপ্রদেশ, মিজোরাম ও ছত্তীসগঢ়ে।ইভিএম নিয়ে চার রাজ্য থেকে ছোটখাটো সমস্যার কথা সামনে এসেছে। একমাত্র মধ্যপ্রদেশেই ইভিএম নিয়ে বিস্তর অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস। ভোট শেষ হওয়ার ৪৮ ঘণ্টা বাদে কালেকশন সেন্টারে ইভিএম পৌঁছয়। তাও আবার একটি নম্বরপ্লেটহীন বাসে! প্রশ্ন ওঠে, কোথায় গিয়েছিল ইভিএমগুলো? বিজেপির বিরুদ্ধে ইভিএম কারচুপির প্রশ্ন তোলে বিরোধী দলগুলি। যদিও মধ্যপ্রদেশের মুখ্য নির্বাচন কমিশন তা খারিজ করে দেয়।
বিজেপি শাসিত যে রাজ্যগুলিতে নির্বাচন হয়েছে, সেখানেই ইভিএম কারচুপির অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস-সহ বিরোধী দলগুলি। নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধেও অভিযোগ তোলে তারা। ইভিএমে যে কারচুপি করা যায় না, তা প্রমাণ করতেই সব দলিগুলিকে ডেকে চাক্ষুষ প্রমাণ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল কমিশন। তার পরেও কারচুপির তত্ত্ব বার বার তুলেছে বিরোধী দলগুলি। কাঠগড়ায় তুলেছে বিজেপিকে, কমিশনকে। সম্প্রতি হয়ে যাওয়া পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনেও সেই একই তত্ত্ব খাড়া করেছে বিরোধী দলগুলি। সুর চড়িয়েছে কংগ্রেস। সুর চড়িয়েছেন রাহুল গাঁধী।
আরও পড়ুন: এই বিমান কি সত্যিই হিরে খচিত? উত্তর দিল এমিরেটস
এ দিন কোনও আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে নয়, একেবারে কৌতুকের সুরেই, সঙ্গে প্রচ্ছন্ন সতর্কবাণী দিয়েই দলের নেতা কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, “ইভিএমের রহস্যময় ক্ষমতা আছে। আপনারা সতর্ক থাকুন।” মধ্যপ্রদেশে ইভিএম উধাও হয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গ তুলে ধরে রাহুল জানান, সামনেই লোকসভা নির্বাচন। ভোটযন্ত্রের রহস্যময় শক্তি আটকাতে দলের নেতা-কর্মীদের সক্রিয় থাকতে হবে, সতর্ক থাকতে হবে।