Advertisement
E-Paper

‘প্রক্সি’ নিয়ে জয়েন্টে সেরা! ধৃত বাবা-ছেলে

নীল জয়েন্টে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন ৯৯.৮ নম্বর পেয়ে। তাঁর বাবা জ্যোতির্ময় দাসও চিকিৎসক।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৯ অক্টোবর ২০২০ ০৪:৩৭
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

অসমের মধ্যে জয়েন্ট এন্ট্রান্সে সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়া ছাত্রের বিরুদ্ধে পরীক্ষায় কারচুপির অভিযোগ দায়ের হল আজারা থানায়। দাবি করা হল, নীলনক্ষত্র দাস নামে ওই ছাত্রের বদলে ‘প্রক্সি’ পরীক্ষার্থী জয়েন্টে বসেছিল! নজিরবিহীন ঘটনায় থ পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তের ভিত্তিতে বুধবার নীলনক্ষত্র ও তাঁর চিকিৎসক বাবাকে গ্রেফতার করল পুলিশ। গ্রেফতার আরও তিন জন।

নীল জয়েন্টে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন ৯৯.৮ নম্বর পেয়ে। তাঁর বাবা জ্যোতির্ময় দাসও চিকিৎসক। কিন্তু মিত্রদেব শর্মা নামে এক ব্যক্তি নীল ও তাঁর বাবার বিরুদ্ধে কামরূপ মেট্রোর আজারা থানায় এফআইআর করেছেন। তাঁর দাবি, আজারার ই-কম টাওয়ারে আইওএন ডিজিটাল জ়োনের পরীক্ষাকেন্দ্রে নীলের বদলে অন্য যুবক জয়েন্টে বসেছিল। নীলের সঙ্গে বন্ধুর কথাবার্তার অডিয়ো ক্লিপ প্রমাণ হিসেবে জমা দিয়েছেন মিত্রদেব। সেখানে বন্ধুকে নীল জানাচ্ছেন, প্রক্সি পরীক্ষার বন্দোবস্ত করতে তাঁর বাবাকে ২০ লক্ষ টাকা খরচ করতে হয়েছে। কিন্তু পরীক্ষার্থীর ছবি-সহ অ্যাডমিট কার্ড থাকার পরেও কী করে প্রক্সি পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিল তা নিয়ে ধন্দে পুলিশ। সে ক্ষেত্রে এই চক্রে পরীক্ষাকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের জড়িত থাকার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। পশ্চিম গুয়াহাটি পুলিশ জেলার এসিপিকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

প্রাথমিক তদন্তে পরীক্ষায় কারচুপির প্রমাণ পেয়ে পুলিশ বাবা ও ছেলের পাশাপাশি এই চক্রে জড়িত হেমেন্দ্র নাথ শর্মা, প্রাঞ্জল কলিতা ও হীরুকমল পাঠক নামে তিন জনকে এ দিন গ্রেফতার করেছে।

Assam JEE Proxy Scam
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy