Advertisement
E-Paper

টাকা কই, চিন্তায় বিশেষজ্ঞরা

দিল্লির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পাবলিক ফিনান্স অ্যান্ড পলিসি-র অর্থনীতিবিদ পিনাকী চক্রবর্তীর মতে, ‘‘জিএসটি চালু হচ্ছে। রাজ্যের রাজস্ব আয় কমে গেলে সেই ক্ষতিপূরণ কেন্দ্রকে দিতে হবে। ফলে এই সময় কেন্দ্রের পক্ষে রাজ্যগুলিকে সাহায্য করা কঠিন।’’

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৪ জুন ২০১৭ ১২:৩১
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

একের পরে এক রাজ্যে কৃষি ঋণ মকুবের কথা ঘোষণা করার পরে প্রশ্ন উঠেছে, এই বিপুল পরিমাণ টাকা আসবে কী করে? এই প্রশ্নের উত্তর হাতড়াচ্ছেন বিশেষজ্ঞরাও। দিল্লির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পাবলিক ফিনান্স অ্যান্ড পলিসি-র অর্থনীতিবিদ পিনাকী চক্রবর্তীর মতে, ‘‘জিএসটি চালু হচ্ছে। রাজ্যের রাজস্ব আয় কমে গেলে সেই ক্ষতিপূরণ কেন্দ্রকে দিতে হবে। ফলে এই সময় কেন্দ্রের পক্ষে রাজ্যগুলিকে সাহায্য করা কঠিন।’’ জেটলি বলেছেন, রাজ্যগুলিকে ঋণ মকুবের জন্য নিজস্ব আয়ের বন্দোবস্ত করতে হবে। কিন্তু পিনাকীবাবুর মতে, জিএসটি-র চালুর সময় রাজ্যগুলির পক্ষেও আয় বাড়ানো কঠিন।

উত্তরপ্রদেশের কৃষি ঋণ মাফে ৩৬ হাজার কোটি টাকার বোঝা চাপছে। আদিত্যনাথের ঘোষণা, তিনি ঋণপত্র ছাড়বেন। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, তাতে রাজকোষ ঘাটতি বাড়বে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গভর্নর উর্জিত পটেলের মতে, কৃষি ঋণ মকুবের ঠেলায় রাজকোষ ঘাটতি লাগামছাড়া হলে মুশকিল।

Agricultural loans Farmer
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy