Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
Gurmeet Ram Rahim

রাম-রহিমের মতো জেলে সাজা ঘোষণা আর যাদের যাদের

রাম রহিমের সাজা শোনাতে সংশোধনাগারেই বসছে আদালত। যদিও এমন ঘটনা বিরল নয়। এর আগেও বিশেষ পরিস্থিতিতে আদালত নিজের স্থান পরিবর্তন করেছে। সেখানেই রায় শুনিয়েছে আদালত।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৮ অগস্ট ২০১৭ ১২:১৩
Share: Save:
০১ ০৭
সোমবার শাস্তি ঘোষণা। সে জন্য স্বঘোষিত ওই ধর্মগুরুকে আদালতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে না। সুরক্ষার স্বার্থে আদালতকেই উড়িয়ে আনা হচ্ছে সুনারিয়ার জেলে চৌহদ্দিতে।

সোমবার শাস্তি ঘোষণা। সে জন্য স্বঘোষিত ওই ধর্মগুরুকে আদালতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে না। সুরক্ষার স্বার্থে আদালতকেই উড়িয়ে আনা হচ্ছে সুনারিয়ার জেলে চৌহদ্দিতে।

০২ ০৭
সিবিআই বিশেষ আদালতের বিচারক জগদীপ সিংহকে বিশেষ নিরাপত্তা দিয়ে উড়িয়ে নিয়ে আসা হবে। জেলে রায় ঘোষণার পরে তিনি ফিরবেনও হেলিকপ্টারে।

সিবিআই বিশেষ আদালতের বিচারক জগদীপ সিংহকে বিশেষ নিরাপত্তা দিয়ে উড়িয়ে নিয়ে আসা হবে। জেলে রায় ঘোষণার পরে তিনি ফিরবেনও হেলিকপ্টারে।

০৩ ০৭
সুরক্ষার স্বার্থে বা বিশেষ প্রয়োজনে আদালত ভবনের বাইরে এজলাস বসানোটা নতুন নয়। নরসিংহ রাও দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী, যিনি (সাংসদের) ঘুষ দেওয়ার মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। ২০০০ সালে সেই মামলার বিচার হয়েছিল নয়াদিল্লির বিজ্ঞান ভবনে।

সুরক্ষার স্বার্থে বা বিশেষ প্রয়োজনে আদালত ভবনের বাইরে এজলাস বসানোটা নতুন নয়। নরসিংহ রাও দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী, যিনি (সাংসদের) ঘুষ দেওয়ার মামলায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। ২০০০ সালে সেই মামলার বিচার হয়েছিল নয়াদিল্লির বিজ্ঞান ভবনে।

০৪ ০৭
১৯৯৩ সালে হিরো কাপের সম্প্রসারণ নিয়ে দূরদর্শন এবং ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের মধ্যে মামলায় জরুরি ভিত্তিতে অনেক রাতে বিশেষ আদালত বসেছিল তৎকালীন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি এন কে মিত্রের বাসভবনে।

১৯৯৩ সালে হিরো কাপের সম্প্রসারণ নিয়ে দূরদর্শন এবং ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গলের মধ্যে মামলায় জরুরি ভিত্তিতে অনেক রাতে বিশেষ আদালত বসেছিল তৎকালীন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি এন কে মিত্রের বাসভবনে।

০৫ ০৭
১৯৯৩ সালেই বাবরি মসজিদ ধ্বংসের মামলায় একাধিক বার আদালত বসে বেতওয়া নদীর ধারে মাতাটিলা বাঁধের পাশে এক বাংলোর লনে। সেখানে বন্দি ছিলেন বাবরি ধ্বংসে অভিযুক্ত লালকৃষ্ণ আডবাণী, মুরলী মনোহর জোশী, উমা ভারতী, বিনয় কাটিয়ারের মতো নেতারা। তখনও লখনউ থেকে উড়িয়ে আনা হতো বিচারকদের।

১৯৯৩ সালেই বাবরি মসজিদ ধ্বংসের মামলায় একাধিক বার আদালত বসে বেতওয়া নদীর ধারে মাতাটিলা বাঁধের পাশে এক বাংলোর লনে। সেখানে বন্দি ছিলেন বাবরি ধ্বংসে অভিযুক্ত লালকৃষ্ণ আডবাণী, মুরলী মনোহর জোশী, উমা ভারতী, বিনয় কাটিয়ারের মতো নেতারা। তখনও লখনউ থেকে উড়িয়ে আনা হতো বিচারকদের।

০৬ ০৭
মুম্বই হামলার অন্যতম অভিযুক্ত আজমল কসাবের বিচার হয়েছিল মুম্বইয়ের আর্থার রোড জেলে।

মুম্বই হামলার অন্যতম অভিযুক্ত আজমল কসাবের বিচার হয়েছিল মুম্বইয়ের আর্থার রোড জেলে।

০৭ ০৭
‘রকস্টার গুরু’ গুরমিতের বিচার এত দিন পঞ্চকুলার আদালতে হলেও আজ শুধু শাস্তির মেয়াদ ঘোষণা হবে জেলে।

‘রকস্টার গুরু’ গুরমিতের বিচার এত দিন পঞ্চকুলার আদালতে হলেও আজ শুধু শাস্তির মেয়াদ ঘোষণা হবে জেলে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE