Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪

ইয়াকুবের শেষ ১৮ ঘণ্টা

সকাল ১১টা- ফাঁসির সাজা বিবেচনা করার জন্য ১৪ পাতার একটি ক্ষমা প্রার্থনা করে চিঠি রাষ্ট্রপতি প্রনব মুখোপাধ্যায়ের কাছে লিখে পাঠান ইয়াকুব।

ইয়াকুব মেমন

ইয়াকুব মেমন

শেষ আপডেট: ৩০ জুলাই ২০১৫ ০৯:৫৬
Share: Save:

সকাল ১১টা

ফাঁসির সাজা বিবেচনা করার জন্য ১৪ পাতার একটি ক্ষমা প্রার্থনা করে চিঠি রাষ্ট্রপতি প্রনব মুখোপাধ্যায়ের কাছে লিখে পাঠান ইয়াকুব।

বিকেল ৪টে

রাষ্ট্রপতি সেই চিঠি পাঠিয়ে দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে।

রাত সাড়ে ৮টা

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংহ রাষ্ট্রপতি ভবনে আসেন।

রাত ৯টা ৫ মিনিট

রাষ্ট্রপতি ভবনে এসে পৌঁছন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব এল সি গয়াল এবং সলিসিটর রনজিৎ কুমার।

রাত ১০ টা ৪৫ মিনিট

আলোচনার পর রাষ্ট্রপতি ফাঁসির সাজা রদের আর্জি খারিজ করে দেন।

রাত ১০টা ৪৬মিনিট

রাষ্ট্রপতির এই রায়ের পরে মৃত্যুদণ্ড স্থগিতাদেশের আবেদন নিয়ে ইয়াকুবের আইনজীবীরা বিচারপতি এইচ এল দাত্তুর কাছে যান।

রাত ১১টা ৩০ মিনিট

অন্যান্য বিচারকেরাও বিচারপতি দাত্তুর বাসভবনে পৌঁছন।

রাত ১টা

বিষয়টি পাঠানো হয় সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র বিচারক দীপক মিশ্রের বাসভবনে।

রাত ১টা ৩০ মিনিট

ইয়াকুবের আইনজীবীরাও সেখানে যান।

রাত ১টা ৩৫ মিনিট

বিচারপতি মিশ্র, বিচারপতি প্রফুল্লচন্দ্র এবং বিচারপতি অমিতাভ রায় এক ঘণ্টার মধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে সাক্ষাৎ করার করা জানান।

রাত ২টো ১০ মিনিট

নাগপুর জেলের এক কনস্টেবল মেমনের ভাইকে একটি চিঠি দেন।

গার্ডকে নিজের মেয়ের সঙ্গে দেখা করার ইচ্ছা জানায় ইয়াকুব।

রাত ২ টো ৩০ মিনিট

সুপ্রিম কোর্টে বিচারপতিরা পৌঁছন। এসে পৌঁছন অ্যাটর্নি জেনারেল মুকুল রোহতগি।

ভোর ৩টে ২০ মিনিট

ফের শুনানি শুরু হয়।

ভোর ৪টে ৫০ মিনিট

ইয়াকুবের আর্জি খারিজ হয়ে যায়। বহাল রাখা হয় ফাঁসির নির্দেশ।

ভোর ৫টা

নাগপুর জেলে ইয়াকুবকে ধর্মগ্রন্থ দেওয়া হয়।

ভোর ৫টা ৩০ মিনিট

কিছু ক্ষণের জন্য বিশ্রাম নিতে বলা হয় তাকে।

সকাল ৬টা

তার সঙ্গে দেখা করতে যায় দাদা। ইয়াকুব কোনও কথা বলেনি।

জেল থেকে নিয়ে যাওয়া হয় ফাঁসি ইয়ার্ডে।

সকাল ৬টা ৩৫ মিনিট

ফাঁসি হয় ইয়াকুবের।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE