Advertisement
০১ মে ২০২৪
Abusement

যুবককে মারধর, গায়ে প্রস্রাবের অভিযোগ, ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পর মিরাটে গ্রেফতার এক

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৩ নভেম্বর ওই ঘটনা হয়েছে। কিন্তু যুবক তাঁর পরিবারের লোকজনকে প্রস্রাব করার বিষয়টি জানাননি।

representational image of arrest

— প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
মিরাট শেষ আপডেট: ২৬ নভেম্বর ২০২৩ ২৩:১৩
Share: Save:

যুবককে মারধর করে গায়ে প্রস্রাব করার অভিযোগ। মিরাটের ঘটনা। ঘটনাটির একটি ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে। আনন্দবাজার অনলাইন তার সত্যতা যাচাই করেনি। তার পরেই মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। এক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, এক যুবককে মারধর করছেন কয়েক জন। তাঁরা মদ্যপান করছেন। এক জন যুবকের গায়ে প্রস্রাব করছেন। এই ঘটনার ভিডিয়ো যাতে না তোলা হয়, যুবককে অনুরোধ করতে শোনা গিয়েছে। নিগৃহীতের পরিবারের দাবি, অভিযুক্তদের মধ্যে দু’জন যুবকের বন্ধু।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৩ নভেম্বর ওই ঘটনা হয়েছে। কিন্তু যুবক তাঁর পরিবারের লোকজনকে প্রস্রাব করার বিষয়টি জানাননি। ছেলেটির বাবা বিদ্যুৎ দফতরের কর্মী। তিনি বলেন, ‘‘আমার ছেলে আতঙ্কিত। দীপাবলিতে ও এক আত্মীয়ার বাড়িতে গিয়েছিলেন। তখন অভিযুক্তেরা তার উপর চড়াও হন। ওকে নির্জন জায়গায় নিয়ে যান। মারধর করেন। ওর গায়ে প্রস্রাব করেন। ঘটনাটি কাউকে জানালে খুনের হুমকি দিয়েছেন তিনি।’’

ওই রাতে বাড়ি ফেরেননি যুবক। পরিবারের সদস্যেরা উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠেন। পরের দিন যুবক বাড়ি ফিরে আসেন। তাঁর শরীরে আঘাতের চিহ্ন ছিল। তিনি পরিবারের কাছে মারধরের কথা স্বীকার করলেও প্রস্রাব করার কথা কিছু জানাননি। পরে ঘটনার ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়লে পরিবারের লোকজন সে বিষয়ে জানতে পারেন। যুবকের বাবার দাবি, অভিযুক্তদের মধ্যে চার জনকে শনাক্ত করা গিয়েছে। তাঁরা আগেও জেলে গিয়েছেন। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, সাত জনের বিরুদ্ধে এফআইআর হয়েছে। চার জনকে শনাক্ত করা গিয়েছে। কী কারণে সেই রাতে ঝামেলা হয়েছিল, সেই কারণ এখনও জানা যায়নি। অভিযুক্তদের মধ্যে দু’জন যুবকের বন্ধু। বাকি দু’জন পরিচিত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Abusement UP arrest UP Police
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE