Advertisement
E-Paper

সন্ত্রাস রোধে জোর বৈঠকে

ভারত ও মায়ানমারের মধ্যে চার দিনের সীমান্ত-বৈঠকের সিংহভাগ জুড়েই থাকল সন্ত্রাস ও পাচার রোধ সংক্রান্ত আলোচনা। ইম্ফলের মন্ত্রীপুখুরিতে আসাম রাইফেলসের সদর দফতরে নবম ‘ইন্দো-মায়ানমার রিজিওনাল বর্ডার কমিটি মিট’-এ সীমান্তের দু’পাশের জঙ্গি গতিবিধি, মাদক, অস্ত্র ও বন্যপ্রাণীর দেহাংশ পাচার রুখতে পরস্পরের সঙ্গে হাত মেলানোর অঙ্গীকার করল দু’দেশ।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৩ অক্টোবর ২০১৬ ০৩:০৯

ভারত ও মায়ানমারের মধ্যে চার দিনের সীমান্ত-বৈঠকের সিংহভাগ জুড়েই থাকল সন্ত্রাস ও পাচার রোধ সংক্রান্ত আলোচনা। ইম্ফলের মন্ত্রীপুখুরিতে আসাম রাইফেলসের সদর দফতরে নবম ‘ইন্দো-মায়ানমার রিজিওনাল বর্ডার কমিটি মিট’-এ সীমান্তের দু’পাশের জঙ্গি গতিবিধি, মাদক, অস্ত্র ও বন্যপ্রাণীর দেহাংশ পাচার রুখতে পরস্পরের সঙ্গে হাত মেলানোর অঙ্গীকার করল দু’দেশ।

মায়ানমার তরফে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থেট পনের নেতৃত্বে সে দেশের নিরাপত্তা বাহিনী ও প্রশাসনের বিভিন্ন বিভাগ থেকে ১৯ সদস্যের দল ওই বৈঠকে অংশ নেন। ভারতীয় দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন রেড শিল্ড ডিভিশনের জিওসি, মেজর জেনারেল এস এস মিশ্র। ভারতের ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’-এর দাবি নিয়ে সু চি এবং নরেন্দ্র মোদীর বৈঠকের মধ্যেই টানাপড়েন হয়েছে। ইম্ফলে হওয়া চার দিনের বৈঠকের বিশদ বিবরণ কোনও পক্ষই প্রকাশ না করলেও গত বছর এবং এ বছর মায়ানমারের ভিতরে ঢুকে জঙ্গি নিকেশে ভারতীয় কম্যান্ডোদের অভিযানের ব্যাপারে মায়ানমারের প্রতিনিধিরা সরকারি ভাবে আপত্তি জানিয়েছেন বলে আধা সেনা সূত্রে খবর। ভারতীয় বাহিনী জানিয়েছে, মায়ানমারের ভিতরে বা সীমান্তে কোনও অভিযান চললে তা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়েই করা হবে। মায়ানমার সেনাকে সীমান্তের ওপারে জঙ্গি ঘাঁটি ধ্বংস করার ব্যাপারেও চাপ দেওয়া হয়েছে। উত্তর-পূর্ব থেকে মায়ানমার হয়ে চিনে নিষিদ্ধ ওষুধ, মাদক ও বন্যপ্রাণীর দেহাংশ পাচারের ঘটনা বাড়ছে। সে ব্যাপারেও মায়ানমারের হাতে রিপোর্ট তুলে দিয়ে তাদের সাহায্য চাওয়া হয়েছে।

Meeting India and Myanmar Terrorism
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy