Advertisement
E-Paper

ইউনিফায়েড কম্যান্ড চায় কেন্দ্র

আজ গুয়াহাটিতে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির ডিজি পর্যায়ের বৈঠকে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়। বৈঠকে আট রাজ্যের পুলিশকর্তাদের পাশাপাশি আসাম রাইফেলস, বিএসএফ, সিআরপি, এসএসবি আধিকারিকরা সামিল ছিলেন।

রাজীবাক্ষ রক্ষিত

শেষ আপডেট: ৩০ জুন ২০১৭ ০৪:১৯
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

নিরাপত্তাবাহিনীর উপর হামলা চালাতে ‘ইউনিফায়েড কম্যান্ড’ গড়েছে এনএসসিএন (খাপলাং), আলফা, এনডিএফবি, কেএলও, মণিপুরের কোর-কম। তাদের মোকাবিলায় উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিকেও ‘ইউনিফায়েড কম্যান্ড’ তৈরির প্রস্তাব দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।

আজ গুয়াহাটিতে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির ডিজি পর্যায়ের বৈঠকে তা নিয়ে আলোচনা করা হয়। বৈঠকে আট রাজ্যের পুলিশকর্তাদের পাশাপাশি আসাম রাইফেলস, বিএসএফ, সিআরপি, এসএসবি আধিকারিকরা সামিল ছিলেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের প্রতিনিধিরা জানান, এক রাজ্যে হামলা চালিয়ে অন্য রাজ্যে ঢুকে যায় জঙ্গিরা। তাতে পাল্টা অভিযানে সমস্যা হয়। বিভিন্ন রাজ্যের পুলিশের সঙ্গে সেনা, সিআরপি, বিএসএফ, এসএসবি-র ‘ইউনিফায়েড কম্যান্ড’ গড়লে জঙ্গিদমন অভিযানে সুবিধা হবে। সে ক্ষেত্রে এক রাজ্যের সীমানা পেরিয়ে অন্য রাজ্যে অভিযান চালাতে সময় নষ্ট হবে না।

খাপলাংয়ের মৃত্যুর পর ওই বাহিনীর নেতৃত্বে এসেছেন খাংগো কন্যাক। তার সঙ্গে শান্তি আলোচনায় বসার জন্য সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকারকে আর্জি জানিয়েছিল নাগাল্যান্ড। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, আপাতত তাঁরা এ নিয়ে ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতিতে এগোতে চান।

বৈঠকে পুলিশকর্তারা জানান, এক রাজ্যের অপরাধী অন্য রাজ্যে হানা দিয়ে নিশ্চিন্তে ফিরে যাচ্ছে। জঙ্গলে ঢুকে চোরাশিকার করছে। অনেক ক্ষেত্রে জঙ্গি, শিকারি ও অপরাধীরা গ্রামবাসীদের সাহায্য পাচ্ছে। কিন্তু গোয়েন্দাদের ঠিক সময়ে খবর দিচ্ছেন না পুলিশের গুপ্তচররা। সে জন্য অভ্যন্তরীণ ও আন্তঃরাজ্য গোয়েন্দা ‘নেটওয়ার্ক’-এর পরিকাঠামো
উন্নয়নে আরও নজর দেওয়ার উপর গুরুত্ব দেন পুলিশের শীর্ষকর্তারা। বিশেষ ভাবে জোর দেওয়া হয়, মণিপুর ও অসমে জঙ্গি
গতিবিধির উপরে।

Ministry of Home Affairs Assam Unified security command
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy