Advertisement
E-Paper

Deaths in police custody: পুলিশি হেফাজতে মৃত্যুতে শীর্ষে মোদী-শাহের রাজ্য

জাতীয় ক্রাইম রেকর্ড বুরো ২০২০ সালের রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, গত এক বছরে দেশে পুলিশ হেফাজতে ৭৬ জন মারা গিয়েছেন। মৃত্যুর তালিকায় শীর্ষে গুজরাত।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ ০৬:৫৯
প্রতীকী ছবি।

প্রতীকী ছবি।

পুলিশি হেফাজতে মৃত্যুর প্রশ্নে শীর্ষ স্থানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের রাজ্য গুজরাত।

জাতীয় ক্রাইম রেকর্ড বুরো ২০২০ সালের রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, গত এক বছরে দেশে পুলিশ হেফাজতে ৭৬ জন মারা গিয়েছেন। মৃত্যুর তালিকায় রাজ্যগুলির মধ্যে শীর্ষে রয়েছে গুজরাত। ওই রাজ্যে গত এক বছরে ১৫ জন ব্যক্তি পুলিশ হেফাজতে মারা গিয়েছে। তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ (৮ জন)। সেখানে পশ্চিমবঙ্গে ২০২০ সালে পুলিশি হেফাজতে মৃত্যুর সংখ্যা হল ২। রিপোর্ট বলছে, গুজরাতে পুলিশ হেফাজতে যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে ৬ জন আত্মহত্যা করেছেন। আরও ছ’জন মারা গিয়েছেন অসুস্থতার কারণে বা চিকিৎসা চলাকালীন। বাকি তিন জনের মধ্যে দু’জনের মৃত্যুর কারণ গ্রেফতারির আগে পাওয়া আঘাত ও এক জনের মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি। যদিও অনেক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের বক্তব্য, যাঁদের মৃত্যু আত্মহত্যা বলে চালানো হচ্ছে তাঁদের অনেকের মৃত্যু সন্দেহজনক। যা গুজরাত পুলিশই নয়, দেশের সব রাজ্যের পুলিশের জন্য প্রযোজ্য। পশ্চিমবঙ্গে যে দু’জন মারা গিয়েছেন, তাঁদের এক জন পুলিশ হেফাজতে ও অন্য জন গ্রেফতারির পরে চিকিৎসা চলাকালীন মারা গিয়েছেন। রিপোর্টে অবশ্য বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের থেকে ২০২০ সালে পুলিশ হেফাজতে মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে। ২০১৯ সালে দেশে ৮৫ জন পুলিশ হেফাজতে মারা গিয়েছিলেন।

রিপোর্ট অনুযায়ী, গত এক বছরে পুলিশের গুলি, লাঠিচার্জে দেশে ৪৭ জন সাধারণ নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে। যা তার আগের বছরের চেয়ে ৩১ জন কম। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি নাগরিকের মৃত্যু জম্মু-কাশ্মীরে (২৩ জন)। যাঁদের মধ্যে কুড়ি জন মারা গিয়েছেন পুলিশের গুলিতে। লাঠিচার্জে দেশে মারা গিয়েছেন ১৪ জন। অথচ গত বার লাঠিচার্জে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৫। পশ্চিমবঙ্গে গত এক বছরে পুলিশের গুলি বা লাঠিচার্জে কোনও ব্যক্তির মৃত্যু হয়নি।

custodial death Narendra Modi
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy