Advertisement
E-Paper

উদ্ধারে এল নয়া যন্ত্র, অথৈ জলে মেঘালয়

মাটির নীচে নজর চলে, এমন রেডার দিয়ে খোঁজ চলবে এ বার। নামানো হবে দূরনিয়ন্ত্রিত ছোট যান। এতটা উন্নত যান নৌসেনার হাতেও নেই। জয়ন্তীয়া হিল জেলার কসানের কয়লা খনিতে নিখোঁজ ১৫ জনের উদ্ধারে চেষ্টায় কোনও খামতি রাখা হচ্ছে না। এক মাসেও কোনও সাফল্য না মেলায় মেঘালয় সরকার এখন কার্যত দিশাহারা। কারণ, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, অসম্ভব ঘটনাও ঘটে, তাই উদ্ধারকাজ চালিয়ে যেতে হবে। 

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০১৯ ০২:৩৯

মাটির নীচে নজর চলে, এমন রেডার দিয়ে খোঁজ চলবে এ বার। নামানো হবে দূরনিয়ন্ত্রিত ছোট যান। এতটা উন্নত যান নৌসেনার হাতেও নেই। জয়ন্তীয়া হিল জেলার কসানের কয়লা খনিতে নিখোঁজ ১৫ জনের উদ্ধারে চেষ্টায় কোনও খামতি রাখা হচ্ছে না। এক মাসেও কোনও সাফল্য না মেলায় মেঘালয় সরকার এখন কার্যত দিশাহারা। কারণ, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, অসম্ভব ঘটনাও ঘটে, তাই উদ্ধারকাজ চালিয়ে যেতে হবে।

সেই মোতাবেক এনডিআরএফ, এসডিআরএফ, নৌসেনা, কোল ইন্ডিয়া, কির্লোস্কার, প্ল্যানিস টেকনলজির-সহ বিভিন্ন সংস্থার শ’দুয়েক উদ্ধারকারী তিরিশ দিন ধরে উদ্ধারকাজ চালিয়ে কয়েক কোটি লিটার জল বের করলেও ৩৭০ ফুট গভীর গহ্বরে জমা ১৬০ ফুট জল কমছে না। কোটি টাকার উপরে খরচ হয়েছে। আরও কত দিন চলবে উদ্ধারকাজ— তা কেউ জানে না। আটকে পড়া ১৫ জনের কারও বেঁচে থাকার সম্ভাবনা নেই বলেই প্রশাসনের মত। কিন্তু সরকারি ভাবে তা ঘোষণা করা যাচ্ছে না। আজ মাটির গভীরে কার্যক্ষম রেডার নিয়ে হায়দরাবাদের ন্যাশনাল জিওফিজিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউট ও চেন্নাইয়ের প্ল্যানিস টেকনলজির দল এবং রুরকির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হাইড্রলজির বিশেষজ্ঞরা ঘটনাস্থলে আসেন। নৌসেনা মূল গহ্বর ও আশপাশের সব গহ্বরে ‘আরওভি’ দিয়ে পরীক্ষা চালিয়েছে। কিন্তু জলতল না কমায় ডুবুরি নামানো যাচ্ছে না। উদ্ধারকারীদের একাংশের আশঙ্কা, খনির জলে জলে অ্যাসিড থাকায় দেহগুলি গলে যেতে পারে।

Rescue Mission Meghalaya Illegal Mining Supreme Court of India Equipment
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy