অবিবেচকের মতো সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অমান্য করে এ বার কাঠগড়ায় বিহার পুলিশ! বিহার পুলিশের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে দু’জন ধর্ষিতার নাম পোস্ট করা হয়েছিল। প্রায় দেড় ঘণ্টা ধরে তাঁদের নাম সেখানে ছিল বলে অভিযোগ।
ধর্ষণের মতো ঘটনার ক্ষেত্রে নির্যাতিতাদের সামাজিক সম্মানরক্ষার জন্য পুলিশের সহায়তাই সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে নির্যাতিতাদের নাম ও পরিচয় গোপন রাখাটা খুব জরুরি হয়ে দাঁড়ায়। এর আগে সুপ্রিম কোর্টের রায়েও একই কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু সেই রায়কে কার্যত, ‘বুড়ো আঙুল’ দেখিয়ে এখন তুমুল সমালোচনার মুখে বিহার পুলিশ।
আরও পড়ুন: ‘মূক ট্রেনযাত্রীদের জন্য মেয়েকে আর দেখতে পেলাম না’
পটনা পুলিশের এক পদস্থ কর্তা অবশ্য পরে ওই ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। বিহার পুলিশের প্রধান পি কে ঠাকুর বলেছেন, ‘‘যে মুহূর্তে এটি আমাদের নজরে এসেছে, তখনই আমরা ভুল শুধরে নিয়েছি।’’
বিহারে মহিলাদের উপর অত্যাচারের ঘটনা বেড়ে চলেছে, এই কথা জানাতে গিয়ে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারকে ফেসবুকে খোলা চিঠি দেন এক পুলিশ কর্মী সুব্রষ্ঠ শিখা। সেখানে দুই গণধর্ষিতার নাম সহ তাঁদের সামাজিক পরিচয় উল্লেখ ছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। এর পরেই নড়েচড়ে বসে বিহার পুলিশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy