আগেও চেষ্টা হয়েছিল অন্তত চার বার। প্রতি বারেই তা ভেস্তে দিয়েছিল ভারতীয় বাহিনী। কিন্তু গত ১ মে আর এড়ানো যায়নি বিপর্যয়। পাক হানাদারদের হাতে নৃশংস ভাবে খুন হন সেনা এবং বিএসএফের দুই জওয়ান।
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা জানাচ্ছেন, নিয়ন্ত্রণরেখায় ভারতীয় জওয়ানদের ফাঁদে ফেলে খুন করার ছক বহু দিন ধরেই কষছিল পাক সেনা ও তাদের মদতে পুষ্ট জঙ্গিরা। কৃষ্ণা ঘাটি সেক্টরের হত্যাকাণ্ডে অবশ্য সরাসরি পাক সেনাকেই দায়ী করেছে দিল্লি। ভারতের ডিরেক্টর জেনারেল অব মিলিটারি অপারেশনস (ডিজিএমও) পাক ডিজিএমও-কে জানিয়ে দিয়েছেন, এই ঘটনা উপযুক্ত প্রতিক্রিয়ার দাবি রাখে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী অরুণ জেটলির বার্তা, ‘‘নিজেদের বাহিনীর উপরে ভরসা রাখুন।’’ যা শুনে অনেকের মত, উপযুক্ত সময়ে প্রত্যাঘাতের পরিকল্পনা রয়েছে ভারতেরও। আজ সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা বিষয়ক কমিটির বৈঠকে দুই জওয়ানের মুণ্ডচ্ছেদের ঘটনা নিয়ে সবিস্তার আলোচনা হয়। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, উরি হামলার পরে ভারতীয় সেনার সার্জিক্যাল স্ট্রাইকে গুঁড়িয়ে দেওয়া জঙ্গি ঘাঁটিগুলোই ফের সক্রিয় হয়ে উঠছে। এমন ১৫টি ঘাঁটিকে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত করা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy